প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম- কোটি টাকা আয় করার উপায় সমূহ

প্রিয় পাঠক আপনি কি প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এই পোস্টের মধ্যে প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম করা যাবতীয় উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব।
প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম
এছাড়াও আপনি এই পোষ্টের মধ্যে পাবেন কোটি টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টের দিকে আগানো যাক।

ভূমিকা

যদি আপনি দিনে ৪০০ টাকা করেও ইনকাম করেন মাস শেষে সেটা গিয়ে ১২ হাজার টাকায় দাঁড়াবে। একজন স্টুডেন্ট যদি মাসে ১২০০০ টাকা ইনকাম করে তাহলে তার জন্য তার নিজের পড়াশোনার খরচ চালানো এবং নিজের যাবতীয় যত হাত খরচ রয়েছে সেই সব যাবতীয় খরচ বহন করা তার জন্য অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।


খুব কম স্টুডেন্ট রয়েছে যারা দিনে ৪০০ টাকা করে ইনকাম করে। এজন্য আমি এই আর্টিকেলের মধ্যে প্রতিদিন ৪০০ টাকা ইনকাম করার উপায় এবং আপনি কিভাবে কোটিপতি হতে পারেন সে সম্পর্কে আলোচনা করব।

কোটি টাকা আয় করার উপায়

কে না চায় যে কোটিপতি হবে। কোটিপতি হতে হলে আপনাকে কোটি টাকার মালিক হতে হবে। এক জীবনে কোটি টাকা ইনকাম করা অনেক কঠিন বিষয়। পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ রয়েছে যারা কোটি টাকার মালিক। কোটি টাকার মালিক হতে হলে অবশ্যই আপনাকে সেই পরিমাণ পরিশ্রম করতে হবে। আপনি যদি সেই পরিমাণ পরিশ্রম না করেন তাহলে কোন ভাবে

আপনি কোটিপতির তালিকায় নিজের নাম লেখাতে পারবেন না। কোটিপতি হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম যেটা জরুরী তা হচ্ছে হার্ডওয়ার অর্থাৎ কঠোর পরিশ্রম। আপনি যখন সঠিক পন্থায় কঠোর পরিশ্রম করতে থাকবেন তখন আপনার জন্য কোটিপতি হওয়া সহজ হয়ে যাবে। অনেকে পরিশ্রম করে কিন্তু সঠিক পদ্ধতি এবং পন্থা না জানার কারণে তারা কোটিপতি হতে পারে না

এজন্য আমি এখন এমন কিছু উপায় বলবো যে উপায় অবলম্বন করলে আপনি আপনি কোটিপতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকবে। কোটি টাকা আয় করার জন্য আপনাকে ব্যবসা করতে হবে। ব্যবসা একমাত্র উপায় যেটার মাধ্যমে মানুষ তাড়াতাড়ি কোটিপতি হতে পারে। শুরুতে আপনার সাধ্য অনুযায়ী ছোট ব্যবসা শুরু করতে হবে।

এরপর সেখান থেকে লাভের অংশ জমিয়ে তা পুঁজি আকারে আস্তে আস্তে বড় হলে সেখান থেকে আরো বিভিন্ন ব্যবসা শুরু করতে হবে। আপনি যখন এভাবে বিভিন্ন ব্যবসা শুরু করবেন তখন বিভিন্ন সেক্টর থেকে আপনার টাকা আসা শুরু হবে। এভাবে আপনি আস্তে আস্তে অনেকগুলো ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন।


ফ্রিল্যান্সিং করা। বর্তমান সময়ের flancing অনেক জনপ্রিয় একটি কাজ। ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি মানুষের ঢুকে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে এই সেক্টরে টাকা বেশি। ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেক ভাগ রয়েছে সে ভাগ গুলোর মধ্যে আপনি যেকোনো একটি পন্থা অবলম্বন করলেই এবং সেখানে ঠিকমতো কাজ শিখে কাজ করতে পারলেই সেখান থেকে আপনি অসংখ্য টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বাংলাদেশের এমন মানুষ রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। আপনি যদি একজন ভালো দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হন এবং সেখান থেকে মাসে ৫ লাখ টাকা ইনকাম করেন তাহলে দেখা যাবে ২০ থেকে ২৫ মাসের মধ্যেই আপনি কোটি টাকা ইনকাম করে ফেলেছেন। এজন্য অবশ্যই আপনি যদি কোটিপতি হতে চান তাহলে

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে। ইন্ডাস্ট্রিজ সম্পর্কিত ব্যবসা। আপনি যখন ইন্ডাস্ট্রিজ সম্পর্কিত ব্যবসা করবেন তখন সেখান থেকে আপনার কোটিপতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকবে কারণ এখানে লাখ লাখ কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হয়ে থাকে। এজন্য আপনি এই ব্যবসা করলে সেখান থেকে খুব তাড়াতাড়ি কোটিপতি হতে পারবেন।

ইনভেস্ট করার মাধ্যমে। আপনি যদি সঠিক জায়গায় সঠিক মত ইনভেস্ট করতে পারেন তাহলে আপনি যে পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করবেন সেই টাকায় আপনাকে কোটিপতি হতে সেই পর্যন্ত পৌঁছে দেবে। ইনভেস্ট এমন একটি স্থান যেখানে মানুষ অনেক কোটিপতি হচ্ছে আবার অনেকে সেখান থেকে লস খেয়ে ধসে পড়ছে

এজন্য অবশ্যই আপনাকে ইনভেস্ট করার পূর্বে ভালোভাবে সে বিষয়ে জ্ঞান নিতে হবে এবং গবেষণ করতে হবে। যদি আপনার কাছে সেই দিকটা ভালো মনে হয় তাহলে আপনি সেখানে ইনভেস্ট করবেন। একটা কথা মনে রাখবেন পৃথিবীর অধিকাংশ বড়লোকরা ইনভেস্ট করার মাধ্যমে তাদের নিজের সম্পদ বৃদ্ধি করেছে।

সব সময় মানুষের চাহিদা অনুযায়ী আনকমন পণ্য বিক্রি করার চেষ্টা করবেন। পৃথিবীতে এখনো এমন পণ্য আছে যেগুলো বাংলাদেশে আসেনি। আপনাকে চেষ্টা করতে হবে ফেসবুক বা google এ খোঁজাখুঁজি করে এমন কিছু আনকমন পণ্যের আমদানি করা যেগুলোর প্রতি মানুষের চাহিদা বেশি রয়েছে। যেমন বাংলাদেশে একজনের রয়েছে

যিনি পারফিউম ক্যান্ডেল লাইট অর্থাৎ সুগন্ধযুক্তমোম বাতি বিক্রি করে। তারা প্রতিদিন অনেক পরিমাণ মোমবাতি সেল করে। আপনি যদি এভাবে ইউনিক কোন পণ্য বিক্রি করতে শুরু করেন তাহলে আপনারও সেখান থেকে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করার সহজ হবে। ব্লগিং করার মাধ্যমে। ব্লগিং বলা হয় গুগলে নিজের একটা ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে তথ্য প্রকাশ করা।

প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ গুগলে সার্চ করে। আপনি নিজের একটা ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে লেখালেখি শুরু করবেন যখন মানুষ আপনার ওয়েবসাইটে আসবে তখন সেখান থেকে google আপনাকে টাকা দিবে। বাংলাদেশের সহ পৃথিবীর অসংখ্য দেশে মানুষ ব্লগিং করছে মূল কথা হচ্ছে পৃথিবীতে যে দেশে গুগল রয়েছে সে দেশে ব্লগার রয়েছে।

ব্লগিং করে আমেরিকাসহ বিশ্বের অন্যান্য ধনী দেশের মানুষেরা মাসে লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করছে যা খুব সহজে কোটি টাকা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে।  ফ্ল্যাট কেনাবেচা। ফ্ল্যাট কেনাবেচা অনেক টাকার একটা বিষয়। আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। মানুষের ফ্ল্যাটের প্রতি চাহিদা অনেক বেশি। আপনি একটা জায়গায় বাড়ি বানানোর পরে সেটা বিক্রি করে দিবেন।

এভাবে ব্যবসা করবেন। এই ব্যবসার জন্য আপনার শুধু প্রয়োজন পড়বে শুরুতে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া বা কোন কিছু পুঁজি আকারে রাখা। আপনি একবার ব্যবসা শুরু করতে পারলে আপনার এই ব্যবসা আর কখনো বন্ধ হবে না। এই ব্যবসাকে হাউসিং অ্যান্ড লিসিং বলা হয়। এ ব্যবসা করেও কোটি টাকার মালিক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি রয়েছে।

জমি কেনা বেচা করা। জমি কেনা বেচা এমন একটা ব্যবসা যেখানে অল্প টাকার কোন সুযোগ নেই। এ ব্যবসা সবসময় বেশি টাকার প্রয়োজন হয়। আপনি একটা জমি বিক্রি করে সেখান থেকে তিন লাখ চার লাখ পাঁচ লাখ টাকাও লাভ করতে পারবেন। এভাবে আপনি যদি কয়েক বছর ব্যবসা করতে পারেন সঠিকভাবে তাহলে আপনি এখান থেকে কোটি টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন।

জমির বিষয়ে এমন একটা বিষয় যেটার দাম কখনো কমে না। সব সময় জমির দাম বাড়তেই থাকে। তাই আপনার জন্য কোটিপতি হওয়ার অন্যতম রাস্তা হতে পারে জমির ব্যবসা। ইউটিউব এবং ফেসবুকে ভিডিও বানানোর মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে এ কাজ অনেক বেশি জনপ্রিয়। ফেসবুক এবং ইউটিউব বাংলাদেশের মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী।

ফেসবুক এবং ইউটিউবে ভিডিও বানানোর মাধ্যমে মানুষ মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। আপনি এভাবে কয়েক বছর ভিডিও বানাতে পারলেই এখান থেকে কোটি টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি ফেসবুকে টাকা জমিয়ে সেখান থেকে এখনো ব্যবসাও শুরু করতে পারবেন। এতে করে আপনার ব্যবসা হবে এবং আপনার কোটিপতি হওয়ার দিকেও সহজে এগিয়ে যাবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া ইন্সুরেন্সার হয়েও মাসে লাখ টাকার বেশি ইনকাম করা যায়। আপনার মূলত কাজ হবে কোন মার্কেটিং করা অথবা কোন কিছুকে প্রমোট করা। আপনি এভাবে ইনফ্লুয়েন্স করে এই মাসে লাখ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। এভাবে কয়েক বছর কাজ করলেই আপনি কোটি টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

আবার মাঝখান থেকে নিজের কোন ব্যবসা দার করাতে পারবেন। এসব ছাড়াও এফিলিয়েট মার্কেটিং, google এ কাজ করে,ডাটা এনটি,ওয়েব ডেভেলপার,ঘোস্ট রাইটিং,ড্রপ শপিং,অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, কিওয়ার্ড খুঁজে বের করা,এসব করার মাধ্যমেও আপনার মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইনকাম করার পরে আপনি যদি সেই টাকা সঠিক পন্থায় খরচ করেন


এবং তা বাড়ানোর চিন্তা করেন তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি কোটি স্পর্শ করবেন। সব সময় চেষ্টা করতে হবে সঠিক পন্থায় পরিশ্রম করা এবং অবলম্বন করা তাহলে আপনার জন্য পথ সহজ হবে তাছাড়া বিষয়টা হবে গাধার মত হাজার পরিশ্রম করলেও সেখান থেকে ইনকাম আসবে না।

প্রতিদিন 400 টাকা ইনকাম

বর্তমান সময়ে এসে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ টাকা ইনকাম করা খুব সহজ। আপনি একটু চোখ কান খোলা রাখলেই প্রতিদিন ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো অপশন হচ্ছে পার্টটাইম জব করা। আপনি যদি পার্ট টাইম জব করেন তাহলে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

পার্ট টাইম জব করা বাদেও আরো এমন কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো পন্থা অবলম্বন করলে আপনি দিনে ৪০০ টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। টিউশনি পড়ানোর মাধ্যমে। আপনি যদি এই প্রতিদিন কয়েকজনকে টিউশনে পড়ান তাহলে মাসে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন যা প্রতিদিন ৪০০ টাকা ইনকামের সমান হয়ে যাবে।

এমনকি আরও বেশি হবে এজন্য টিউশনে আপনার জন্য ভালো একটা অপশন হতে পারে। চা কফি বিক্রি করা। চা কফি বিক্রি করেও প্রতিদিন  ৪০০- ৫০০ টাকা খুব সহজে ইনকাম করা যায়। এমনকি আপনি চা কফি বিক্রি করে প্রতিদিন ১০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। চা কফি বিক্রি করার জন্য আপনার খুব বেশি পুঁজির প্রয়োজন পড়বে না।

ছোটখাটো রাস্তার পাশে একটা টং দোকান দিয়ে অথবা চায়ের ফ্লাক্স নিয়ে বসেও আপনি চা কফি বিক্রি করতে পারবেন। কারো অধীনে মার্কেটিং করে অর্থাৎ কোন একটি কোম্পানির পণ্যর মার্কেটিং আপনি করে দেবেন বিনিময়ে তারা আপনাকে টাকা দিবে। এভাবে অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা মার্কেটিংয়ের জন্য মানুষ খুঁজে।


আপনি চোখ কান খোলা রাখলে এরকম অনেক কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখতে পারবে। আপনি তাদের সাথে কাজ করে প্রতিদিন চার পাঁচশ টাকার বেশি খুব সহজে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। অনলাইন স্টোর অর্থাৎ অনলাইনে কোন পূর্ণ বিক্রি করে। অনেক পণ্য রয়েছে যেগুলো মানুষ অনলাইন থেকে কিনে থাকে। বিশেষ করে বিলাই কুকুরের যেসব খেলনা রয়েছে বা তাদের

আরো যে যন্ত্রপাতি রয়েছে সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন। 400 থেকে 500 এমনকি এক হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 1xbet.melbex,cribet, এসব অ্যাপ্স থেকে গেম খেলার মাধ্যমে প্রতিদিন ৪০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। এসব অ্যাপস এর মধ্যে যেকোনো একটি অ্যাপস নামানোর পরে সেখানে সাইন ইন করলে তারা আপনাকে গেম খেলতে দিবে।

আপনি এখানে গেম খেলে প্রতিদিন ৪০০ ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিকাশ অথবা নগদ অ্যাপস খোলার মাধ্যমে। বিকাশ এবং নগদ অ্যাপস খোলো সেখান থেকে ইনকাম করা যায়। আপনি যদি প্রতিদিন কয়েকটি করে বিকাশ অ্যাপ খুলতে পারেন তাহলে আপনি সেখান থেকে ৪০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

কন্টেন্ট রাইটিং অর্থাৎ কোন বিষয়ে আর্টিকেল লিখে দেওয়া। আপনি কারো সাথে চুক্তি করে নিলেন আপনি প্রতিদিন তার আর্টিকেল লিখে দেবেন বিনিময়ে সে একটি আর্টিকেল প্রতি 140 - 150 টাকা দিবে। এভাবে আপনি দিনে যদি ৪ ঘন্টা আর্টিকেল লেখেন তাহলে চারটার বেশি আর্টিকেল লিখতে পারবেন। এখান থেকে আপনার প্রতি ৪০০ ৫০০ ৬০০ টাকা খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।

টেলিগ্রাম এ কাজ করে। টেলিগ্রামে প্রতিদিন অনেকে এয়ার ড্রপ আসে যেগুলো থেকে টাকা পাওয়া যায়। আপনি সেগুলোতে যুক্ত হয়ে কাজ করলেও সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। রেফার করার মাধ্যমে অর্থাৎ আপনার বিকাশ অ্যাপস এর রেফার এর মাধ্যমে যদি অন্য কারো বিকাশ একাউন্ট খুলে তাহলে আপনি সেখান থেকে ভালো পরিমাণ টাকা পাবেন।

এভাবে আপনি প্রতিদিন কয়েকজনকে রেফার করলে প্রতিদিন আপনার ৪০০ টাকা ইনকাম খুব সহজে হয়ে যাবে। অনলাইন সার্ভে। অনলাইন সার্ভে খুব ভালো একটা কাজ। অনলাইন সার্ভে করাও খুব সহজ। আপনি যদি এ কাজটা শিখে নেন তাহলে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সর্বপ্রথম আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে

কিভাবে অনলাইন সার্ভে করে সেই সম্পর্কে জানতে হবে। সে সম্পর্কে একবার ভালোভাবে জেনে গেলেই আপনি এই কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও অনেক অ্যাপস রয়েছে যেগুলোতে ফ্রি গেম খেলতে দেয়। সে গেম খেলার মাধ্যমে আপনাকে তারা টাকা দেবে। আরও অ্যাপস রয়েছে যেগুলোতে প্রেডিকশন করতে হয়।

আপনি সঠিক প্রেডিকশন করতে পারলে এতদিন অনআসে চার পাঁচশ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। রেস্টুরেন্টে চাকরি করে। অনেক রেস্টুরেন্ট রয়েছে যেগুলোতে ওয়েটারের প্রয়োজন হয়। আপনি রেস্টুরেন্টগুলোতে খোঁজ নিলে জানতে পারবেন। যদি সে ওয়েটারের প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি সেখানে জব করতে পারবেন এতে করে আপনার খাওয়ার খরচও বেঁচে যাবে

এবং আপনি এখান থেকে প্রতিদিন ৪০০ টাকা বা তার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। অনেক পেজ রয়েছে যারা ট্রান্সলেটর খুঁজে অর্থাৎ তাদের পেজে ইংরেজি থেকে বাংলা পোস্ট করার জন্য একজন ট্রান্সলেটর খুঁজে। আপনি যদি ভাল দক্ষ ইংরেজি পারেন তাহলে সে ইংরেজি গুলোর বাংলা করে দিয়েও ইনকাম করতে পারবেন তারা প্রতিদিন আপনাকে ৪০০-৫০০ টাকার বেশি দিবে।


আপনি একটু চোখ কান খোলা রাখলেই এই কাজগুলো পেয়ে যাবেন। প্রতিদিন ৪০০ টাকা মানে মাসে ১২০০০ টাকা। মাসে ১২০০০ টাকা ইনকাম করা মোটেও সহজ নয় এজন্য আপনাকে কিছু পরিশ্রম করতে হবে। পাশাপাশি বুদ্ধি খাতাতে হবে। আপনি যদি এই পরিশ্রম এবং বুদ্ধে একসাথে মিশ্রণ করে সঠিক পদ্ধতিতে খরচ করতে পারেন

তাহলে অনায়াসে এবং খুব সহজেই আপনি প্রতিদিন ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

শেষ কথা

টাকা ইনকাম করতে হলে সঠিক পন্থায় পরিশ্রম করা প্রয়োজন। আপনি যদি ভালোভাবে পরিশ্রম করেন তাহলে অবশ্যই আপনি সেখান থেকে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিশেষ করে যারা অনলাইনে কাজ করতে চান তাদের টাকা ইনকাম শুরু হতে কিছুদিন সময় লাগে এরপর যখন ইনকাম ভালোভাবে শুরু হবে তখন আপনি প্রতি মাসে একটা ভালো পরিমান টাকা পাবেন। তাই ধৈর্য না হারিয়ে চেষ্টা করতে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url