মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ২৫ সহজ টি উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি কি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এই পোষ্টের মধ্যে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো।
মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
আপনি পোস্টটি পড়তে থাকুন তাহলে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ২৫ টি সহজ এবং সেরা উপায় পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা

কোথাও যাতায়াত করার সঠিক এবং সহজ রাস্তা আপনার জানা থাকে তাহলে আপনি গন্তব্যে খুব সহজে পৌঁছে যেতে পারবেন। তেমনি ভাবে আপনার যদি ইনকাম করার উপায় এবং রাস্তা জানা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে মাসে ৫০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন। আমি এখন এমন কিছু সহজ পদ্ধতি বলব যে পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করলে আপনি মাসে ৫০ হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

মাসে ৫০০০০ টাকা আয় করার বেশ কিছু রাস্তা রয়েছে আপনি সেই রাস্তাগুলোর মধ্যে যেকোনো কয়েকটি রাস্তা অবলম্বন করলে অথবা যেকোনো একটি রাস্তা অবলম্বন করলেই সেখান থেকে আপনি মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ হয়ে গেছে। চলুন এবার আমরা সেই উপায় গুলো জানি।

নার্সারি অথবা বাগানের ব্যবসা :: বহু বছর আগে থেকে গাছের প্রতি মানুষের অন্য লেভেলের একটা চাহিদা রয়েছে। গাছ এমন একটি উদ্ভিদ যা সকলেরই পছন্দ। যদি তা ফলের গাছ বা ফুলের গাছ হয় তাহলে তো মানুষের আরো বেশি পছন্দ। আপনি বাড়ির পাশে কিছু টাকা ইনভেস্ট করে সেখানে গাছের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

বিশেষ করে যদি তা নার্সারি হয় অর্থাৎ যেখানে বহু রকমের গাছ পাওয়া যাবে তাহলে আপনি এখান থেকে মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

ফাস্ট ফুড কর্নার :: ছোট একটি ভ্যান বা গাড়ির মাধ্যমে আপনি রাস্তার যেকোন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে এ ব্যবসা করতে পারবেন। এর জন্য আপনার অল্প কিছু পুঁজির প্রয়োজন হবে। স্টুডেন্টরা এবং যেসব চাকরিজীবী আছে তারা কোচিং শেষ করে অথবা চাকরি শেষ করে বাসায় যাওয়ার পথে এইসব খাবারগুলো খেয়ে থাকে।

বিশেষ করে বন্ধুবান্ধবরা এসব দোকানে বসে বেশি আড্ডা দেয়। আপনি যদি পাবলিক প্লেসে এমন ছোট একটি দোকান দিতে পারেন তাহলে সেখান থেকে মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করা সম্ভব হবে।

খেলাধুলার সামগ্রী বিক্রি করা :: বাংলাদেশের মানুষ খেলা পাগল। সব ধরনের খেলার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি খেলার সামগ্রী অনলাইনে অথবা অফলাইনে বিক্রি করেন তাহলে মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। এ ব্যবসা আপনি নিজের বাসাতেও করতে পারবেন।

বইয়ের দোকান :: বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি বই প্রেমী। আপনি সাহিত্য সম্পর্কিত বই বিক্রি করে অথবা একাডেমিক অর্থাৎ স্কুল কলেজে যে সব বই রয়েছে সেসব বিক্রি করে মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। কোন স্কুলের পাশে অথবা পাবলিক প্লেসে একটি ছোট বইয়ের দোকান দিলে সেখান থেকে প্রতিদিন

আপনি ভালো পরিমাণ থাকার বই বিক্রি করতে পারবেন। মাস শেষে যা পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি হয়ে যাবে।

স্টেশনারির দোকান :: স্টেশনারির দোকানে আপনি বিভিন্ন রকমের পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যেসব পণ্য বিক্রি হয় সেসব পণ্য আপনি এখানে বিক্রি করবেন স্কুল কলেজের ছাত্ররা সেখান থেকে পণ্য কিনবে। আপনি এই ব্যবসা করে মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন।

পাইকারি ব্যবসা :: পাইকারি ব্যবসা খুবই লাভজনক। আপনি যেকোনো জিনিসের পাইকারি ব্যবসা করতে পারেন বিশেষ করে কাঁচামাল অর্থাৎ কাঁচা যেসব সবজি রয়েছে বা ফলমূল রয়েছে সেগুলো পাইকারি দামি কিনে খুচরা দামে বিক্রি করলে আপনি এখান থেকে মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব।

কসমেটিকের দোকান :: কোন স্কুল-কলেজের পাশে অথবা কোন বাজারে যদি কোন ভাবে আপনি একটি ছোটখাটো কসমেটিকের দোকান দিতে পারেন তাহলে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব কারণ কসমেটিকের দোকানে সব সময় ভিড় লেগেই থাকে। আপনার প্রতিদিন এখান থেকে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।


বিশেষ করে কোন সময় বা উৎসব এখান থেকে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়।

মাছের খাদ্যর ব্যবসা :: আপনার বাসা যদি গ্রাম অঞ্চলের দিকে হয়ে থাকে তাহলে আপনি মাছের খাদ্যের ব্যবসা শুরু করতে পারেন কারণ গ্রাম অঞ্চলের দিকে অসংখ্য পুকুর রয়েছে। সে পুকুরে মাছের অনেক খাবারের প্রয়োজন হয়ে থাকে। আপনি যদি একটি মাছের খাদ্যর দোকান দিয়ে থাকেন তাহলে সেখান থেকে মাছের খাদ্য বিক্রি করার

পাশাপাশি পুকুরে ব্যবহৃত যাবতীয় বিষ বিক্রি করতে পারবেন এতে করে আপনি সেখান থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি বিক্রি করতে সক্ষম হবেন।

মাছের পোনা বিক্রি :: মাছের পোনা বিক্রি করার মাধ্যমেও মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করা সম্ভব। বিভিন্ন রকমের মাছের পোনা কিনে এনে খামারিদের কাছে গিয়ে সেসব বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি মাসে 50000 টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

চায়ের দোকান :: চায়ের প্রতি মানুষের আলাদা দুর্বলতা রয়েছে। বাংলাদেশে এমন খুব কম মানুষ আছে যারা চা খায় না। আপনি যে কোন জায়গাতে চায়ের দোকান দিতে পারবেন। আপনি যদি একবার চায়ের দোকান দেন সেখানে মানুষ এমনিতে আসবে। চায়ের দোকানে অবশ্যই অন্যান্য সামগ্রী থাকবে যেমন বিস্কট কেক ইত্যাদি। আপনি এইসব বিক্রি করে মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং :: বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং অনেক জনপ্রিয় একটি সেক্টর। ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেক ভাগ রয়েছে সেগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপরে দক্ষ হন তাহলে মাসে ৫০০০০ টাকা কেন আপনি এখান থেকে মাসে লাখ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং আপনি নিজ ঘরে বসে করতে পারবেন।

ভিডিও এডিটিং :: আপনি যদি ভিডিও এডিটিং এর দক্ষ হন তাহলে বিদেশের মানুষের সাথে কাজ করার পাশাপাশি বাংলাদেশের যেসব কনটেন্ট ক্রেটর রয়েছে তাদের সাথে কাজ করেও আপনার মাসে ৫০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি বিদেশ থেকে কাজ পাওয়া শুরু করেন সেক্ষেত্রে মাসে চার থেকে পাঁচ লাখ টাকাও ইনকাম করা সম্ভব।

মুদিখানার দোকান :: আপনার বাসা যদি এ শহরে হয় তাহলে আপনার বাসার গলিতে একটি ছোট মুদিখানার দোকান দিয়েও সেখান থেকে মাসে ৫০০০০ টাকা ইনকাম করা সম্ভব কারণ শহরে তেমনভাবে মুদিখানার দোকান পাওয়া যায় না। আপনার যদি একটি মুদিখানার দোকান থাকে তাহলে আশেপাশের সকল মানুষ আপনার থেকে কেনাকাটা করবে।

এতে করে আপনে পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি আরামে ইনকাম করতে পারবেন।

ভিডিও বানিয়ে :: বর্তমান সময়ে ভিডিও বানানোর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। আপনি ফেসবুক অথবা ইউটিউবের জন্য ভিডিও বানিয়েও মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় জীবনের যে সব ঘটনাগুলো রয়েছে অথবা কোথাও ঘুরতে যাওয়া বা খাওয়ার যেসব ভিডিও রয়েছে সেসব ভিডিও করে সেগুলো ফেসবুক

এবং ইউটিউবে আপলোড করলে আপনার কাজ শেষ। মানুষ যখন সেসব ভিডিও দেখবে সেখান থেকে আপনি টাকা পাবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন :: একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের মূল্য অনেক। আপনি যদি একজন পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার হন তাহলে আপনি যেকোন ব্যানারের দোকানে অথবা নিজে বাসায় বসে বিদেশের মানুষের সাথে কাজ করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের চাহিদা অনেক বেশি। আপনি যদি একটু ভালোভাবে ডিজাইন করতে পারেন তাহলে মাসে লাখ টাকার উপরে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

ব্লগিং :: গুগলে আর্টিকেল লেখাকে ব্লগিং করা বলে। আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল লিখতে থাকেন তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের কম বেশি গুগলে সার্চ দে।য় আপনি যখন প্রতিদিন ভালো পরিমাণ ভিজিট দেওয়ার পাবেন তখন আপনার ইনকাম এমনিতে 50000 এর উপরে চলে যাবে।

ব্লগিংয়ের জনপ্রিয়তা আগেও ছিল বর্তমানে ব্লগের জনপ্রিয়তা আরো বেশি বৃদ্ধি হচ্ছে।

অনলাইন কোচিং বা টিচিং :: আপনি যদি শিক্ষাগত যোগ্য হন তাহলে আপনি অনলাইনে ক্লাস করতে পারবেন। আপনি যখন অনলাইনে ক্লাস ভিডিও বানাবেন তখন অনেক ছাত্রছাত্রী তা দেখবে। বর্তমানে সবার হাতে ফোন হওয়ার কারণে সবাই ভিডিও দেখে ক্লাস করে। বিশেষ করে যেসব কঠিন বিষয় রয়েছে সেগুলো তারা ভিডিও দেখে সমাধান করে।


আপনি যদি কঠিন বিষয় বা পড়াশোনা বিষয়ে ভিডিও করেন তাহলে সেখান থেকেও আপনি মাসে ৫০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

ওয়েডিং প্ল্যানিং :: বাংলাদেশের প্রতি দিন বিয়ে হচ্ছে। আপনি যদি একজন ভালো ওয়েডিং প্লানার হন তাহলে আপনার সরঞ্জাম ভাড়া দিয়ে অথবা বিয়ের অনুষ্ঠানের যাবতীয় প্ল্যান করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিদেশের দিকে এই কাজের চাহিদা অনেক বেশি বর্তমানে বাংলাদেশেও ওয়েডিং প্লেয়ার এর চাহিদা বাড়ছে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং :; অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বোঝায় অন্য কোন কোম্পানির পণ্য আপনি বিক্রি করে দেবেন এবং সেখান থেকে তারা কিছু পারসেন্ট কমিশন আপনাকে দিবে। এই কাজ একেবারে সহজ। আপনি আপনার ফেসবুকে অথবা ইনস্টাগ্রাম এ পোস্ট করে রাখবেন। যদি কারো কোন পণ্য প্রয়োজন হয় তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে।

আপনি সেই পণ্য বিক্রি করে দেবেন এভাবে আপনার মাসে ৫০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

স্টক ফটোগ্রাফি :: অনেক অ্যাপস রয়েছে যেখানে ছবি বিক্রি করা হয়। আপনি যদি একজন ভালো ফটোগ্রাফার হন তাহলে সেসব ছবি সেসব অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে আপলোড করে বিক্রি করতে পারবেন। যখন আপনি আপনার সেই সব ছবি আপলোড করবেন যখন মানুষের পছন্দ হবে তখন তারা আপনার থেকে সেসব ছবি কিনে নিবে।

এভাবে ছবি বিক্রি করার মাধ্যমে আপনার মাসে 50000 টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

বিভিন্ন অ্যাপসের মাধ্যমে :: বর্তমান সময়ে অনেক অ্যাপস রয়েছে যেগুলোর সাহায্যে মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করা যায়। সেই অ্যাপসগুলোর কাজ হচ্ছে সেখানে গিয়ে গেম খেলা অথবা কিছু টাস্ক আছে সেগুলো পূরণ করা। আপনি সেসব পূরণ করতে পারলে সেখান থেকে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

জুসের দোকান :: শীতকাল এবং গরমকাল উভয় সময়ে মানুষের জুস খাওয়ার প্রতি একটা আলাদা চাহিদা থাকে। কর্মব্যস্ততা শেষে সকলের শরীরের এক ধরনের এনার্জি হারিয়ে যায়। সেই এনার্জি ফিরে আনতে মানুষ জুস খায়। আপনি যদি কোন একটি রাস্তার মোড়ে জুসের দোকান দিয়ে থাকেন তাহলে সেখান থেকে আপনি মাসে প্রতিদিন 50000 টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

ভাজাপোড়ার দোকান :: ভাজাপড়ার সাথে বাঙালির আলাদা সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ যাতায়াত করে এমন রাস্তার পাশে আপনি ভাজাপোড়া দোকান দিলেন এবং সেখানে পুরী সিঙ্গারা চপ এসব বিক্রি করবেন। এভাবে আপনি মাসে সেখান থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম এর ব্যবসা :: বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ বিদেশে ট্যুরের জন্য যায়। আপনি যদি একটি ট্যুরের অফিস খুলে থাকেন যে তার মাধ্যমে মানুষকে ট্যুরে পাঠাতে পারবেন। এই অফিসের মাধ্যমে আপনি সেখান থেকে মাসে ৫০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইলের যন্ত্র সামগ্রীর দোকান :: প্রতিদিন অনেকের মোবাইল নষ্ট হয় বা মোবাইলের কোন কিছুর প্রয়োজন হয়ে থাকে। আপনি যদি মোবাইলের সামগ্রীর দোকান দিয়ে থাকেন তাহলে সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমেও ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইলে সামগ্রীর দাম পাইকারি খুব কম আপনি যখন সেগুলো বিক্রি করবেন তার ডবল লাভে বিক্রি করতে পারবেন।

এতে করে মাসে আপনার পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি ইনকাম হবে।

উপরে যে সব উপায় বলা হলো আপনি সেসব উপায় এর মধ্যে যেকোনো একটি উপায় অবলম্বন করলে মাসে ৫০ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার পক্ষে সম্ভব হয় তাহলে উপায় গুলোর মধ্যে কয়েকটি উপায় একসাথে অবলম্বন করবেন এক্ষেত্রে আপনার যে কোন একটি উপায় কাজে লাগবে

অথবা সবগুলো উপায়ে কাজে লাগার মাধ্যমে আপনি মাসে লাখ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন।

FAQ. মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কিত মানুষের প্রশ্নের উত্তর

মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে কত টাকা লাগে?

আপনি যদি কোন একটি বিষয়ে যোগ্যতা অর্জন করেন অর্থাৎ অনলাইনে যেসব কাজ রয়েছে যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং বা এফিলিয়েট মার্কেটিং অথবা ব্লগিং করা সেক্ষেত্রে আপনার কোন ইনভেস্ট ছাড়াই মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন আর আপনি যদি কোন মুদিখানার দোকান দেন অথবা ব্যবসা করেন সে ক্ষেত্রে ৪০-৫০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করলে সেখান থেকে মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

৫০ হাজার টাকা দিয়ে কিভাবে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়?

আপনি যদি পঞ্চাশ হাজার টাকার মাধ্যমে প্যাসিভ ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে ব্লগিংয়ের কোর্স করা। আপনি যদি একবার ব্লগ টাকা ইনকাম করা শুরু করেন তাহলে আপনি তারপরে কাজ না করলেও সেখান থেকে আপনার ইনকাম আসতে থাকবে। ব্লগিংয়ের কোর্স করতে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার প্রয়োজন হয়।

এক মাসে ৫০ হাজার ডলার আয় করার উপায়?

মাসে ৫০০০০ ডলার আয় করা মোটেও সহজ নয়। যাদের মাল্টি কোম্পানির রয়েছে বা বড় বড় বিজনেস রয়েছে তারাই মাসে ৫০০০০ ডলার ইনকাম করতে পারে। একজন সাধারণ মানুষ বা কোন সাধারণ কাজ করে সেখান থেকে মাসে ৫০০০০ ডলার ইনকাম করা সম্ভব নয়। ৫০০০০ ডলার বলতে বাংলাদেশি টাকায় যা ৫৫ থেকে ৬০ লাখ টাকা।


বাংলাদেশে  কাজ করে মাসে ৫০০০০ টাকা আয় করা সম্ভব আর মাসে ৫০ লাখ টাকা তাদেরই আয় করা সম্ভব যাদের বড় বড় কোম্পানি ইন্ডাস্ট্রি গার্মেন্টস রয়েছে।

শেষ কথা

মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে। আপনি যদি পরিশ্রম না করেন তাহলে কোন ভাবে মাসে 50 হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব না। আপনি যখন সঠিক পন্থায় পরিশ্রম করবেন তখন খুব সহজে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নিজে ইনকাম করুন

এবং পোস্টটি আপনার বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও আমার ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায় জানতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url