কম দামে ফর্সা হওয়ার ক্রিম- ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম- নাইট ক্রিম

প্রিয় পাঠক আপনি কি ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এই পোষ্টের মধ্যে ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম এবং কম দামে ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে আলোচনা করব।

এছাড়াও আপনি এই পোষ্টের মধ্যে পাবেন ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার নাইট ক্রিম এবং ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম মেয়েদের ও ছেলেদের ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টের দিকে আগানো যাক।

বাংলাদেশের অধিকাংশ ছেলে মেয়ে চাই যে তাদের শরীরের বা চেহারার রং একটু উজ্জ্বল প্রকৃতির হবে। যেটাকে বাংলা ভাষায় ফর্সা বা সাদা বলা হয়। ফর্সা হওয়ার জন্য কিছু ক্রিম থাকে যে ক্রিমগুলো ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়ে থাকে আবার কিছু ক্রিম থাকে যেগুলো ব্যবহার করলে খুব দ্রুত ই ফর্সা হওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে। ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্যই ফর্সা হওয়ার ক্রিম রয়েছে।

ক্রিম কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই বাজেটের প্রয়োজন। ভালো ক্রিম কিনতে গেলে অবশ্যই ভালো টাকার প্রয়োজন হয়। অনেক বড় বড় কোম্পানি রয়েছে যেগুলোর প্রতিটি ক্রিমের দাম অনেক বেশি দাম বেশি হওয়ার কারণে সবাই সেই ক্রিম ব্যবহার করতে সক্ষম হয়ে উঠে না। কিছুক্রিম রয়েছে যেগুলোর দাম কম কিন্তু মানের দিক দিয়ে অনেক ভালো।

সেই ক্রিমগুলো কমদামের হলেও ব্যবহার করলে খুব দ্রুতই ফর্সা হওয়া যায়। চলুন এবার আমরা কম দামের মধ্যে কিছু ভালো ক্রিমের নাম জানি।

এসব পদ্ধতি ক্রিমই ভালো। এখানে যেসব ক্রিমের নাম বলা হলো সেগুলোর দাম ২০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। অনেক ক্রিম রয়েছে যেগুলো আপনি দোকানে পাবেন আবার কিছু ক্রিম রয়েছে যেগুলো দোকান এবং দারাজ উভয় জায়গাতেই পাবেন। এসব ক্রিম গুলো দামের দিক দিয়ে কম হলেও মানের দিক দিয়ে অনেক ভালো।

আশা করা যায় আপনি এই ক্রিমগুলোর মধ্যে যে কোন একটি ক্রিম ব্যবহার করলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ফর্সা হয়ে যাবেন।

অনেকজন আছেন যারা ফর্সা হওয়ার জন্য অনেক তাড়াহুড়ো করে। কিছু ক্রিম রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে সাত দিনের মধ্যেই ধবধবে ফর্সা হওয়া যায়। এ ক্রিমগুলো এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে করে মানুষ খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ফর্সা হয়ে যেতে পারে।

উপরে যে সব ক্রিমের নাম বলা হলো প্রত্যেকটি ফর্সা হওয়ার জন্য অনেক ভালো কার্যকর। আপনি উপরের ক্রিমগুলোর মধ্যে যে কোন একটি ক্রিম ব্যবহার করলেই ভালো ফলাফল পাবেন।

মেয়েদের মেয়েদের ফর্সা হওয়ার জন্য ডাক্তাররা কিছু ক্রিম ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকে। ডাক্তাররা এমন প্রেমেরই পরামর্শ দিয়ে থাকে যেগুলো ত্বকের সাথে স্যুট করবে এবং ত্বকের কোনরকমের ক্ষতি করবে না

ডাক্তাররা এসব ক্রিমের পরামর্শ দিয়ে থাকে। আপনি এসব ক্রিম ব্যবহার করলে আপনার চেহারা ফর্সা হয়ে যাবে এবং ক্ষতিকর দিকগুলো থেকে নিরাপদ থাকবে। এই এসব প্রত্যেকটি ক্রিম অনেক ভালো।

কিছু ক্রিম থাকে যেগুলো শুধু রাতে ব্যবহার করতে হয়। রাতে চেহারায় ব্যবহার করে ঘুমিয়ে যেতে হবে। এরপর দিয়েন সকালে উঠে ধুয়ে ফেললেই মুখ আস্তে আস্তে ফর্সা হতে থাকবে এবং চেহারায় থাকা যত কালো দাগ রয়েছে সেগুলো দূর হয়ে যাবে। চলুন এবার আমরা কিছু নাইট ক্রিমের নাম জানি।

এখানে যেসব ক্রিমের নাম বলা হলো প্রত্যেকটি ক্রিমই অনেক ভালো। আপনি এসব ক্রিম ব্যবহার করলে খুব দ্রুত ভালো ফলাফল পাবেন। এখানে প্রত্যেকটি নাইট ক্রিম অনেক ভালো ব্র্যান্ডের।এখানে অধিকাংশ ক্রিম বিদেশী।

অনেক ছেলে আছে যারা ফর্সা হওয়ার জন্য ক্রিম ব্যবহার করে। ছেলেদের জন্য ফর্সা হওয়ার ক্রিম তৈরি করা হয়েছে। সে ক্রিমগুলো ব্যবহার করলে ছেলেদের ত্বক উজ্জ্বল হয়। ছেলেরা সারাদিন বাসার বাহিরে যায় কাজ করে ধুলাবালি রোড এসবের জন্য চেহারা কালো হয়ে যায় এবং ময়লা জমে। কিছু ক্রিম রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে চেহারা থেকে।

কালো দাগ ময়লা দূর করে যার ফলে চেহারা ফর্সা হয়ে যায়। চলুন এবার আমরা ছেলেদের ফর্সা হওয়ার ক্রিমের নাম জানি

 

এখানে যেসব ক্রিমের নাম বলা হলো সেসব ক্রিম ছেলেরা ব্যবহার করলে খুব সহজে ফর্সা হয়ে যাবে। এমনকি ফর্সা হতে তাদের চার থেকে পাঁচ সপ্তাহ সময় লাগবে। প্রত্যেকটি ক্রিমি অনেক ভালো।

কিছু নাইট ক্রিম রয়েছে যেগুলো অনেক ভালো সেসব ব্যবহার করলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়

ত্বক ফর্সা করার জন্য বেশ কিছু ভালো ক্রিম রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে আপনার ত্বক খুব তাড়াতাড়ি ফর্সা হয়ে যাবে

নাইট ক্রিম ত্বকের জন্য ক্ষতিকর না। যাদের চেহারা তৈলাক্ত তারা নিয়মিত নাইট ক্রিম ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন। এছাড়া সবাই নাইট ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন এতে করে ত্বকের জন্য ভালো হবে।

ফর্সা হওয়ার জন্য ক্রিম ব্যবহার করা অবশ্যই জায়েজ। এখানে হারাম হওয়ার কোন কিছু নাই তবে আপনার অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে ক্রিমের যে উপাদানগুলো রয়েছে সেগুলো হালাল কি না। যদি সেগুলো হালাল হয় তাহলে ক্রিম ব্যবহার করা হালাল অন্যথায় ক্রিমের মধ্যে যদি হারাম কোন বস্তু থাকে তাহলে সেই ক্রিম ব্যবহার করা হারাম।

১৫ থেকে ১৬ বছর হওয়ার আগে ফেসওয়াস বা ক্রিম ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ এই সময় চামড়া পাতলা থাকে এতে করে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। তাই ১৫ থেকে ১৬ বছর হওয়ার পরে ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে আপনি উপকৃত হতে পারবেন।

ক্রিম ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। কখনোই অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যবহার করবেন না এতে করে আপনার ত্বকের ক্ষতি হবে। কেনার আগে অবশ্যই ভালোভাবে মেয়াদ এবং দাম দেখে নিবেন আমার।

এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয় স্বজনদের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে সব কিছু জানতে পারে।