oradexon tablet এর কাজ কি- ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম- দাম উপকারিতা পার্শ্বপ্রতিকরা

প্রিয় পাঠক আপনি কি ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার। জন্য আমি এই পোষ্টের মধ্যে ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম এবং ওরাডেক্সন এর উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব।
ওরাডেক্সন এর কাজ কি
এছাড়াও আপনি এই পোষ্টের মধ্যে পাবেন ওরাডেক্সন এর কাজ কি এবং ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম ও ওরাডেক্সন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টরের দিকে আগানো যাক।

ভূমিকা

এলার্জি এজমা রাইনাইটিস এসবের জন্য বিভিন্ন রকমের ওষুধ রয়েছে সেই ওষুধগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ওরাডেক্সন। ডাক্তাররা অনেক সময় স্নায়ুতত্ত্বের সমস্যার জন্য অর্থাৎ মানসিক চাপ বা মস্তিষ্কের আঘাত দূর করার জন্য এ ওষুধ রোগীদেরকে পরামর্শ দিয়ে থাকে,। এই ওষুধে হাইপোথলমিক পিটুইটারি এন্দ্রেনাল গ্রন্থের প্রতিবন্ধক হিসেবেও স্বীকৃতি লাভ করলেও এটার কাজ ভিন্ন।


এই পোষ্টের মধ্যে ওরাডেক্সন ওষুধ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। কিভাবে এই ওষুধ খেতে হয়। এই ওষুধ খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায় এবং এই ওষুধের দাম কত ও এ ওষুধ খাওয়ার ফলে কি কি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে সে সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম

ওরাডেক্সন ট্যাবলেট ভিন্ন ভিন্ন মি.গ্রা হয়ে থাকে। আলাদা আলাদা মি.গ্রা ট্যাবলেটের দাম ভিন্ন ভিন্ন।
ওরাডেক্সন ০.৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট
  • নুভিস্টা ফার্মা লিমিটেড: ৳ ১.১৫ (৫০ x ১০: ৳ ৫৭৫.০০)
  • এসকিউ ফার্মা লিমিটেড: ৳ ১.২০ (৫০ x ১০: ৳ ৬০০.০০)
ওরাডেক্সন ১ মি.গ্রা. ট্যাবলেট
  • নুভিস্টা ফার্মা লিমিটেড: ৳ ২.৩০ (৫০ x ১০: ৳ ১১৫০.০০)
  • এসকিউ ফার্মা লিমিটেড: ৳ ২.৪০ (৫০ x ১০: ৳ ১২০০.০০)
ওরাডেক্সন ৪ মি.গ্রা. ট্যাবলেট
  • নুভিস্টা ফার্মা লিমিটেড: ৳ ৭.০০ (১০ x ১০: ৳ ৭০০.০০)
  • এসকিউ ফার্মা লিমিটেড: ৳ ৭.২০ (১০ x ১০: ৳ ৭২০.০০)
আপনি এই ওষুধ কিনতে গেলে কোম্পানির উপর বিবেচনা করে ওষুধের দাম নিবে। এখানে যেসব দাম বলা হলো এসব দামের চেয়ে অতিরিক্ত হবে না। যদি অনলাইনে কিনতে চান বা অফলাইনে কোন দোকানে কিনতে যান তাহলে আপনার থেকে কয়েক পয়সা বেশি নিতে পারে।
ওরাডেক্সন ট্যাবলেট দাম
কেনার আগে অবশ্যই ওষুধের মেয়াদ ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নিবেন এবং সে ওষুধ সরকার অনুমোদিত কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।

ওরাডেক্সন খাওয়ার নিয়ম

কোন ওষুধ খেলে অবশ্যই তা নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে। তেমনি ভাবে আপনি যদি ওরাডেক্সন ওষুধ খান তাহলে আপনাকে নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে। প্রথমত আপনাকে মনে রাখতে হবে এই ওষুধ যেই সমস্যার জন্য তৈরি করা হয়েছে শুধুমাত্র সেই অসুস্থতার জন্যই এ ওষুধ খাবেন। কখনো ভিন্ন সমস্যার জন্য এই ওষুধ খাবেন না।

প্রাপ্তবয়স্ক যেসব রোগী রয়েছেন তারা প্রতিদিন নিজেদের অসুস্থতার মাত্রা উপলক্ষ করে ১ মি গ্রা থেকে ১০ মি গ্রা পর্যন্ত খাওয়া যায়। শিশুদের ক্ষেত্রে এ ওষুধ খাওয়ার নিয়ম সম্পূর্ণ ভিন্ন। শিশুদের যদি সমস্যার জন্য এ ওষুধ খাওয়ানো হয় তাহলে সর্বপ্রথম লক্ষ্য রাখতে হবে তার শরীরের ওজনের দিকে লক্ষ্য রেখে তাদেরকে এই ওষুধ খাওয়াতে হবে।

শিশুদেরকে এ ওষুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে 0.03 থেকে 0.20 মি গ্রা পর্যন্ত খাওয়ানো যায়। খাবার খাওয়ার পরে এই ওষুধটি খাবেন। খালি পেটে খাওয়া থেকে সবসময় বিরত থাকতে হবে। এই ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে যে বিষয়ে জরুরি তা হচ্ছে আপনার বয়সের ওপর এবং রোগের তীব্রতা কতটুকু সেদিকে লক্ষ্য রেখে তারপরে খেতে হবে।


ওরাডেক্সন সাসপেনশন খাওয়ার আগে ভালোভাবে ঝাকিয়ে নিবেন। গর্ভবতী মহিলারা এই ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এ ওষুধ নিরাপদ না। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে এই ওষুধ খেয়ে থাকেন তাহলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে আস্তে আস্তে এই ওষুধ খাওয়ার মাত্রা কমিয়ে আনতে হবে।

খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিবেন এতে করে আপনার জন্য ভালো হবে। ডাক্তার আপনার রোগের তীব্রতা এবং বয়সের দিকে লক্ষ্য করে যে পরিমাণ খেতে বলবে সেই পরিমাণ অনুপাতে খাবেন তাহলে আপনি বেশি উপকৃত হতে পারবেন। কখনোই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অতিরিক্ত খেয়ে নেবেন না। একটা সময় দেখা যেতে পারে অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে সমস্যা হতে পারে।

ওরাডেক্সন এর কাজ কি

এই ঔষধ বিভিন্ন রোগের জন্য ডাক্তারা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। অনেকগুলো রোগের জন্য এই ওষুধ ব্যবহার করা যায়।
  • ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্যও এ ওষুধ খাওয়া যায় তবে সব ক্যান্সারের জন্য নয়। ক্যান্সারের অনেকগুলো প্রকার রয়েছে। কিছু কিছু ক্যান্সারের জন্য এ ওষুধ খাওয়া যায়।
  • প্রদাহ কমায়। শরীরে অনেক রকমের প্রদাহ সৃষ্টি হয় প্রদাহ রোগের কারণে সৃষ্টি হয়ে থাকে। শরীরে প্রদাহের মাত্রা বেড়ে গেলে এ ওষুধ খেলে প্রদাহোর মাত্রা কমে যায়।
  • এ ওষুধ এলার্জি রিউমাট ওয়েট এবং অন্যান্য প্রধানিত রোগের জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • চর্মরোগ কমাতেও এ ওষুধ সাহায্য করে।
  • কিডনিজনিত রোগের ক্ষেত্রে অনেক সময় ডাক্তাররা এ ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেয়।
  • চোখের সমস্যা, অর্থাৎ চোখের মধ্যে প্রধান জনিত রোগের প্রভাব দেখা দিলেও এ ওষুধ খাওয়া যায়।স্বাসতন্ত্রের মতো রোগের কারণে ও ডাক্তাররা এ ওষুধ খেতে।
  • অ্যাজমা।
  • অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস।
  • ওষুধের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।
  • বিভিন্ন প্রকার রাইনাইটিস।
  • সেরাম সিকনেস।
  • লুপাস ইরাইদেমাটোসাস।
  • রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস।
  • বুলাস ডার্মাটাইটিস হারপেটিফরমিস।
  • এক্সফলিয়েটিভ ইরাইথ্রোডার্মা।
  • মাইকোসি ফাংগয়েডস।
  • পেমফিংগাস।
  • তীব্র পর্যায়ে ইরাইদেমা মাল্টিফরমি (স্টিভেন জনসন সিন্ড্রোম)।
  • প্রাথমিক বা দ্বিতীয় পর্যায়ে এ্যাডরেনোকর্টিকাল ঘাটতি।
  • জন্মগত এ্যাডরেনাল হাইপারপ্লাসিয়া।
  • ক্যানসারজনিত হাইপারক্যালসিমিয়া।
  • ননসাপুরেটিভ থাইরয়েডাইটিস।
  • রিজিওনাল এন্টারাইটিস
  • আলসারেটিভ কোলাইটিস।
  • একোয়ার্ড (অটোইমিউন) হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়া।
  • জন্মগত (ইরাইথ্রয়েড) হাইপোপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া।
  • ইডিওপ্যাথিক থ্রম্বোসাইটোপেনিক পুরপুরা।
  • সেকেন্ডারি থ্রম্বোসাইটোপেনিয়ায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি নির্দেশিত।
  • লিউকেমিয়া।
  • লিম্ফোমা।
  • মাল্টিপল স্ক্লেরোসিসের তীব্র পর্যায়।
  • মস্তিষ্কের প্রাথমিক অথবা মেটাস্টেটিক টিউমারের সাথে ইডিমা থাকলে।
  • ক্রোনিওটোমি বা মস্তিষ্কের আঘাতে।
  • টেম্পোরাল আর্টারাইটিস।
  • ইউভিয়াইটি।
এসব রোগের জন্য এ ওষুধ খাওয়া যায়। আপনার যদি এ রোগ গুলোর মধ্যে কোন একটি রোগ থাকে তাহলে আপনি এই ওষুধ খেতে পারবেন। খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেবেন এতে করে আপনার জন্যই ভালো হবে।

ওরাডেক্সন এর উপকারিতা

এই ওষুধ অনেক রোগের জন্য উপকারী। এমন কিছু রোগ আছে যেগুলো মানুষকে একেবারে কাহিল করে দেয় সে সব রোগের জন্য এ ওষুধ অনেক ভালো কার্যকারী এবং রোগীর রোগের শরীরের জন্য বেশ উপকার করে।
  • এলার্জি জনিত সমস্যার কারণে এই ওষুধ খাওয়া যায়। এলার্জি ছাড়াও এলার্জির মাত্রা বৃদ্ধি হয়ে গেলে এই ওষুধ খেলে এলার্জি এবং এলার্জির প্রধান থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • চর্ম রোগের জন্য চর্মরোগ জাতীয় যেসব সমস্যা রয়েছে সেসব সমস্যার জন্য এ ওষুধ খেলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
  • স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যার জন্য এ ওষুধ অনেক বেশি কার্যকর।
  • মস্তিষ্কে আঘাত লাগা বা টিউমারের সাথে ইডিমা থাকলে এই ওষুধ খেলে খুব তাড়াতাড়ি উপকৃত হওয়া যায়।
  • চক্ষু জনিত সমস্যার কারণে অর্থাৎ আর্টারাইটিস এবং চোখের বিভিন্ন প্রদাহ জনিত সমস্যার কারণে এ ওষুধ খেলে উপকৃত হওয়া যায়।
  • কিডনিজনিত সমস্যার ক্ষেত্রেও এ ওষুধ খাওয়ার জন্য ডাক্তাররা বলে।
  • কয়েক প্রকার ক্যান্সারের জন্য এই ঔষধ খাওয়া যায়। সব রকমের ক্যান্সারের জন্য এই ওষুধ না তবে কিছু কিছু প্রকার ক্যান্সারের জন্য এ ওষুধ খাওয়া যায়।
  • শ্বাসতন্ত্রের রোগের ক্ষেত্রেও এ ওষুধ খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
এই সমস্ত অসুস্থতা বাদেও আরো এমন কিছু অসুস্থতা রয়েছে যেগুলোর বিপরীতে এই ওষুধ খেলে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যায় এবং রোগী উপকৃত হয়। বিশেষ করে রোগীরা সুস্থ হতে ওষুধ অনেক বেশি রোগীদেরকে উপকার করে সে রোগগুলো হচ্ছে
  • অ্যাজমা।
  • অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটি।
  • ওষুধের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।
  • বিভিন্ন প্রকার রাইনাইটিসসেরাম সিকনেস।
  • লুপাস ইরাইদেমাটোসাস।
  • রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস।
  • বুলাস ডার্মাটাইটিস হারপেটিফরমিস।
  • এক্সফলিয়েটিভ ইরাইথ্রোডার্মা।
  • মাইকোসি ফাংগয়েডস।
  • পেমফিংগাস।
  • তীব্র পর্যায়ে ইরাইদেমা মাল্টিফরমি (স্টিভেন জনসন সিন্ড্রোম।
  • প্রাথমিক বা দ্বিতীয় পর্যায়ে এ্যাডরেনোকর্টিকাল ঘাটতি।
  • জন্মগত এ্যাডরেনাল হাইপারপ্লাসিয়া।
  • ক্যানসারজনিত হাইপারক্যালসিমিয়া।
  • ননসাপুরেটিভ থাইরয়েডাইটিস।
  • রিজিওনাল এন্টারাইটিস।
  • আলসারেটিভ কোলাইটিস।
  • একোয়ার্ড (অটোইমিউন) হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়া।
  • জন্মগত (ইরাইথ্রয়েড) হাইপোপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া।
  • ইডিওপ্যাথিক থ্রম্বোসাইটোপেনিক পুরপুরা।
  • সেকেন্ডারি থ্রম্বোসাইটোপেনিয়ায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি নির্দেশিত।
  • লিউকেমিয়া।
  • লিম্ফোমা।
  • মাল্টিপল স্ক্লেরোসিসের তীব্র পর্যায়,,,মস্তিষ্কের প্রাথমিক অথবা মেটাস্টেটিক টিউমারের সাথে ইডিমা থাকলে।
  • ক্রোনিওটোমি বা মস্তিষ্কের আঘাতে।

এসব রোগের জন্য এ ওষুধ খাওয়া যায়। এ ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ভালোভাবে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিবেন এবং ডাক্তার যেই অনুযায়ী বলবে সে অনুযায়ী খাবেন তাহলে আপনি উপকৃত হতে পারবেন। মনগড়া অথবা মন মত খেয়ে নিলে আপনি উপকৃত হতে পারবেন না।

ওরাডেক্সন এর পার্শ্বপ্রতিকরা

একটা ওষুধ খাওয়ার পরে শরীরে অনেক রকমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। তেমনিভাবে এই ওষুধ খেলেও আপনার শরীরের মধ্যে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। সর্বপ্রথম আপনাকে মনে রাখতে হবে একটা ওষুধ তখনই বেশি পরিমাণে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। যখন আপনি তা নিয়মের বিপরীতে খাবেন এবং অধিক মাত্রায় খেতে থাকবেন।

নিয়ম করে এ ওষুধ খেলে খুব কম সময় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। গর্ভবতী মহিলারা এই ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এ ওষুধ নিরাপদ না। এই ওষুধ খাওয়ার ফলে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে সেগুলো হল
  • চোখে ঝাপসা দেখা।
  • ডায়রিয়া হওয়া।
  • বমি বমি ভাব হওয়া অনেক ক্ষেত্রে বমি হয়ে যাবে।
  • মাথা ব্যাথা হতে পারে এবং মাথার মধ্যে এক ধরনের ঘোর সৃষ্টি হবে।
  • ঘনঘন মলত্যাগ হওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিবে।
  • শরীরের ওজন বৃদ্ধি হতে থাকবে।
  • এই ওষুধ একাধিক সময় ধরে খেতে থাকলে শরীরে চর্বি জমে যায়।
  • উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।
  • স্কিনে রাস বের হতে পারে।
  • অল্প বয়সে কিডনি বিকল হওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।
  • মুখে ব্রণ বের হতে পারে।
  • বেশির দুর্বলতা দেখা দেবে।
  • শরীরে খিচুনি তৈরি হতে পারে।

এই ওষুধ খাওয়ার পরে যদি আপনার শরীরের মধ্যে এসব পার্শ্ব প্রতিকরা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই আপনি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করবেন। ডাক্তার যে পরামর্শ দেবে সে পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন তাহলে আর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে না।

শেষ কথা

শুধু এই ওষুধ নয় যেকোনো ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়ম অনুযায়ী এবং সীমার মধ্যে খাবেন তাহলে আপনি উপকৃত হতে পারবেন। সর্বপ্রথম আপনাকে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে তাহলে আপনার জন্য আরো ভালো হবে।

আমার এই পোস্টে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয় স্বজনের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও ওরাডেক্সন ওষুধ সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url