রাজশাহী বিভাগের বিখ্যাত খাবার - রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার হোটেল

প্রিয় পাঠক আপনি কি রাজশাহীর বিখ্যাত মিষ্টি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এ পোষ্টের মধ্যে রাজশাহীর বিখ্যাত মিষ্টি এবং রাজশাহী কিসের জন্য বিখ্যাত ও রাজশাহী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত সে সম্পর্কে আলোচনা করব।
রাজশাহী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত
এছাড়া আপনি এই পোস্টের মধ্যে পাবেন রাজশাহীর বিখ্যাত ব্যক্তি এবং রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার হোটেল ও রাজশাহের কুখ্যাত ব্যক্তি সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টের দিকে আগানো যাক।

ভূমিকা

বাংলাদেশের কয়েকটি বিভাগ রয়েছে সে বিভাগ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর বিভাগ হচ্ছে রাজশাহী বিভাগ। রাজশাহী বিভাগ এত সুন্দর করে গুছানো যার জন্য বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর বিভাগ হিসেবে ধরা হয় রাজশাহী বিভাগকে। সৌন্দর্যের বাহিরেও পরিচ্ছন্ন পড়াশোনা সব কিছু দিক দিয়ে রাজশাহীকে বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা শহর বলা হয়।


গ্রীন সিটি ক্লিন সিটি এডুকেশন সিটি ম্যাংগো সিটি হচ্ছে রাজশাহী। রাজশাহী শহর থেকে পদ্মার পাড়ে অবস্থিত।

রাজশাহী কোন খাবারের জন্য বিখ্যাত

প্রত্যেক জেলারই কিছু খাবার থাকে। রাজশাহীরও কিছু বিখ্যাত খাবার রয়েছে যেগুলো খাবারের জন্য রাজশাহীর অনেক সুনাম রয়েছে। বিখ্যাত খাবারের তালিকা বর্ণনা করা হলো-

গরুর কালাভুনা

রাজশাহের মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত হচ্ছে কালাভুনা। কালাভুনা খেতে এতটাই সুস্বাদু যে মানুষ একবার খাওয়ার পরে এটা খাওয়ার জন্য বারবার ছুটে যায়। আপনি যদি রাজশাহীতে কালা ভুনা খেতে চান তাহলে আপনাকে যেতে হবে সিটি হাটে অর্থাৎ রাজশাহীর যে গরুর হাট রয়েছে সেখানে।সপ্তাহে দুইদিন রবিবার এবং বুধবার সিটির হাট বসে।

সিটি হাটে অনেক কালাভুনার দোকান রয়েছে সবচেয়ে বিখ্যাত হচ্ছে হানিফের কালাভুনা। সিটি হাত ছাড়াও আপনি শনিবার সোমবার এবং মঙ্গলবার এই তিন দিন নওহাটার হাটে কালাভুনা পাবেন। এই দুই জায়গার কালাভুনা সবচেয়ে বেশি সুস্বাদু। এই দুই জায়গা বাদেও রাজশাহীর আরো বিভিন্ন জায়গায় কালাভুনা বিক্রি করে।

সর্বপ্রথম কাঁচাখালীতে কালা ভুনার প্রচলন শুরু হলেও বর্তমানে সবচেয়ে বিখ্যাত হচ্ছে হানিফের কালাভুনা।

কালাই রুটি

শীতের মৌসুমে রাজশাহীতে কালাই রুটির অনেক জনপ্রিয়তা থাকে। শীতকাল বাদেও আপনি সারা বছরে কালাই রুটি পাবেন। রাজশাহীর রেলগেট এবং উপশহর এই দুই জায়গায় কালাই রুটি বিক্রি হয়। উপশহরে অনেকগুলো কালারের রুটির দোকান রয়েছে। কালার রুটির সাথে হাঁসের মাংস বেগুন ভর্তা বিক্রি করা হয় যার কারণে খেতে আরও বেশি সুস্বাদু লাগে।

মড়মরিয়ার রাজহাঁসের মাংস

রাজশাহীতে আরেকটা খাবার খুব বেশি প্রসিদ্ধ তা হচ্ছে হাঁসের মাংস। বহুদূরান্ত থেকে মানুষ এ হাঁসের মাংস খাওয়ার জন্য মড়মরিয়া যাই। মড় মরিয়া শহর থেকে কিছুটা দূরে হলেও মানুষ হাঁসের মাংসের স্বাদে বারবার সেখানে যায়।

বট পরোটা

তালাইমারির বট পরোটা অনেক বেশি প্রসিদ্ধ। আপনি সেখানে সারারাত বট পরতা পাবেন। খেতেও অনেক বেশি মজাদার এই বট পরোটা।

গরম মিষ্টি

সি এন্ড বি মোড়ের গরম গরম মিষ্টি এবং পুরি। সন্ধ্যার পরে আপনি সি এন্ড বি মোরে গেলে এই খাবার পাবেন। গরম গরম মিষ্টি আপনার সামনে বানিয়ে আপনাকে খেতে দেবে যার কারণে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে এই মিষ্টি। এ মিষ্টি খাওয়ার জন্য অনেক ভিড় হয়।

বাটার মোড়ের জিলাপি

বাটার মোড়ের জিলাপি ছাড়া রাজশাহীর মানুষের কোন জিলাপি অত বেশি প্রিয় না। বাটার মোড়ের জিলাপি এতদায় সুস্বাদু যে প্রতিদিন এখানে প্রচুর পরিমাণে জিলাপি বিক্রি হয়। রাজশাহীর মধ্যে বাটার মোড়ের জিলাপি খেতে সবচেয়ে বেশি সুস্বাদু এবং তা এমনভাবে বানায় দেখতে অনেক বেশি আকর্ষণীয় ও লোভনীয় লাগে।

বর্ণালী মোড়ের চা

একটা সময় বর্ণালী মোড়ের চা অনেক বেশি বিখ্যাত ছিল। এখনো বর্ণালীর মোড়ে চা বিখ্যাত আছে তবে বর্ণালীর চায়ে আগের মত স্বাদ নেই। বর্তমানে ভদ্রার অতিথি হোটেলের চা অনেক বেশি সুস্বাদু। প্রতি কাপ 30 টাকা করে নেয়। আপনি একবার এই চা খেলে বারবার আপনার এইটা খেতে মন চাইবে।

সি এন্ড বি মোড়ের নিহারি

সন্ধার পরে আপনি সি এন্ড বি তে নিহারী এবং চালের রুটি পাবেন। এ দুইটা একসাথে খেতে অনেক মজাদার।

রাজশাহীর এই খাবারগুলোয় বিখ্যা। আপনি এসব খাবার বাদেও রাস্তার আশেপাশে অনেকগুলো খাবার পাবেন যেগুলো খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু। রাজশাহীর শহর ছোট হওয়ার কারণে কম বেশি প্রায় জায়গাতেই আপনি যে কোন খাবার পেয়ে যাবেন।

রাজশাহী কিসের জন্য বিখ্যাত

রাজশাহী শহর বিখ্যাত হওয়ার পিছনে কিছু কারণ রয়েছে। রাজশাহীতে এমন কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলোর জন্য রাজশাহী অনেক বেশি বিখ্যাত। বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে পরিষ্কার এবং সুন্দর শহর বলা হয়। রাজশাহী শহরকে রাজশাহী শহরকে এমন সুন্দরভাবে গুছানো হয়েছে যার জন্য বাংলাদেশের অন্য সব শহরে তুলনায় রাজশাহী শহরকে আলাদাভাবে উপস্থাপনা করা যায়।

এছাড়াও রাজশাহীকে শিক্ষা নগরী বলা হয়। অনেক ভালো ফলাফল করার মাধ্যমে শিক্ষানগরী হিসেবে পরিচিতি লাভ পায়। বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর কলেজ হচ্ছে রাজশাহী কলেজ। রাজশাহী কলেজের জন্য রাজশাহী অনেক বেশি বিখ্যাত। যারা বাহির থেকে এই কলেজ একবার ঘুরতে আসে তারা সবাই বলতে বাধ্য হয় রাজশাহী কলেজ সবচেয়ে বেশি সুন্দর।

রেশম চাষ হয় রাজশাহীতে। রাজশাহীতে রেশম বা সিল্কের শহর বলা হয়। সিল্কের যত কাপড় বাংলাদেশে আমদানি করা হয় সব রাজশাহী থেকে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়ে। রাজশাহী সবচেয়ে বেশি যেই কারণে পরিচিত তা হচ্ছে আমের জন্য। রাজশাহীর কথা কারো মাথায় আসলে সর্বপ্রথম তার মাথায় ভেসে ওঠে আম।


রাজশাহীতে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে আম হয় যার কারণে রাজশাহীকে আমের শহর বলা হয়। বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে পরিষ্কার শহর হচ্ছে রাজশাহী শহর। রাজশাহী শহরের কোন রাস্তায় আপনি বিন্দুমাত্র ময়লা আবর্জনা পাবেন না। সবসময় এ শহরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে রাখা হয়। রাজশাহী শহরকে গ্রীন সিটি বলা হয়।

রাজশাহী শহরে প্রচুর পরিমাণে গাছ রয়েছে। এমনকি আপনি যদি রাস্তা দিয়ে কোথাও যান রাস্তার মাঝে দেখবেন অনেক রকমের ফুলের গাছ লাগানো রয়েছে যার কারণে রাজশাহীকে সবুজের শহর বলা হয়। রাজশাহীর আরো একটি নাম রয়েছে তা হচ্ছে শান্তি নগর। অন্য শহরের তুলনায় রাজশাহীতে যানজট জ্যাম এবং পরিবেশ দূষণ কম যার কারণে রাজশাহীকে শান্তির শহর বলা হয়।

এসব বাদে ওরা রাজশাহী শহরের মধ্যে রয়েছে বরেন্দ্র জাদুঘর যা অনেক পুরানো জাদুঘর। এখানে অনেক ঐতিহ্যবাহী জিনিস রয়েছে। আরো রয়েছে হযরত শাহ মুগ্ধ রহমাতুল্লাহ আলাইহির মাজার। এই মাজারের কারণে রাজশাহী অনেক বিপদ আপদ থেকে বেঁচে যায়। এসব গেল রাজশাহী সিটির ভিতরে। রাজশাহী শহর বাদেও রাজশাহী জেলাতে আরো অনেক বিখ্যাত স্থান রয়েছে

যেমন পুঠিয়া রাজবাড়ী। কল্যানদিঘী। বাঘা মসজিদ। কুসুম্বা দীঘি। সাহা পালোয়ানের মাজার। গোয়ালন্দ ঘাট। বড় কুঠি এসব প্রত্যেকটি রাজশাহী জেলার মধ্যে অবস্থিত এবং এগুলো উপস্থাপন করে।

রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার হোটেল

রাজশাহীতে অনেক ভালো মানের খাবারের হোটেল রয়েছে। যেগুলোর খাবার অনেক ভালো হওয়ার পাশাপাশি পরিবেশ অনেক ভালো ও খাবারের মান এত দেয় সুস্বাদু যে তা আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে তৃপ্তি দিবে। রাজশাহী শহরের হোটেল গুলোর আরেকটি সবচেয়ে ভালো গুণ হচ্ছে কোন খাবারের দাম অতিরিক্ত নয়।

সব খাবারের দাম মাঝারি হওয়ার কারণে আপনি আপনার বাজেটের মধ্যে যে কোন খাবার খেতে পারবেন।

অতিথি হোটেল

বর্তমানে রাজশাহীর সবচেয়ে জনপ্রিয় হোটেল হচ্ছে অতিথি হোটেল। এটা ভদ্রার মোড়ে অবস্থিত। এখানে আপনি সব রকমের বাঙালি খাবার পাবেন। এই হোটেলের খাবারের মান অনেক ভালো।

রহমানিয়া হোটেল

এ হোটেল দীর্ঘ একটা সময় ধরে রাজশাহীর মানুষের মনে জায়গা করে নিয়ে আছে। রহমানিয়া হোটেলের খাবার নিয়ে কখনো কারো কোন রকমের অভিযোগ ছিল না। এই হোটেলের খাবারের মান অনেক ভালো। মানুষ এ হোটেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার খায়।

বিন্দু হোটেল

এ হোটেল রেলগেটে ও বিন্দুর মোড়ে অবস্থিত। এই হোটেলও রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী বিখ্যাত একটি হোটেল। এ হোটেলের খাবারের মান যথেষ্ট পরিমাণে ভালো এবং প্রতিটি খাবারের দাম একজন মানুষের আয়ত্বের মধ্যে যার কারণে আপনি পেট ভরে খেতে পারবেন খুব কম টাকাতে।

তৃপ্তি হোটেল

এ হোটেল লক্ষ্মীপুরে অবস্থিত। লক্ষীপুরে রাজশাহী সরকারি মেডিকেল রয়েছে মেডিকেলের অধিকাংশ রোগীরা তৃপ্তি হোটেল থেকে খাবার কিনে থাকে। এই হোটেল ২৪ ঘন্টায় খোলা থাকে। এই হোটেলের খাবারের মান অনেক ভালো। তৃপ্তি হোটেল রাজশাহীর জনপ্রিয় একটি হোটেল।

মাস্টার শেফ

হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট লক্ষ্মীপুর এবং অলকার মোড় এই দুই জায়গায় মাস্টার সেফ হোটেল পাবেন। এ হোটেলে বাঙালি খাবার সহ চাইনিজ খাবারও পাওয়া যায়।

এসব হোটেল বাদেও আপনি রাজশাহীর প্রায় জায়গাতে যথেষ্ট ভালো মানের খাবারের হোটেল পাবেন। খাবারের গুণগত মান নিয়ে আপনি কোন রকমের অভিযোগ করার সুযোগ পাবেন না। লক্ষ্মীপুরে অসংখ্য হোটেল রয়েছে। রেলগেটেও বেশ ভালো ভালো হোটেল রয়েছে। হোটেল বাদে রাজশাহীর প্রায় জায়গাতে আপনি রেস্টুরেন্ট দেখতে পাবেন।

বিশেষ করে মহিলা কলেজের রাস্তায় পর্যাপ্ত পরিমাণে রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এছাড়াও বাজার থেকে তাড়াইমারী যাওয়ার রাস্তাতেও যথেষ্ট পরিমাণে রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

রাজশাহীর বিখ্যাত মিষ্টি

রাজশাহীর সবচেয়ে বিখ্যাত মিষ্টি হচ্ছে সি এন্ড বি মোড়ের গরম মিষ্টি। এখানে মিষ্টি আপনার সামনে তৈরি করা হবে এরপর আপনাকে পরিবেশন করা হবে। মিষ্টির সাথে পুরী খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। অনেক দীর্ঘকাল ধরে গরম মিষ্টি অনেক বেশি প্রসিদ্ধ। এই মিষ্টি ছাড়াও রাজশাহীতে আরো বিভিন্ন মিষ্টির দোকান রয়েছে।

নবরূপ মিষ্টি রাজশাহীতে অনেক বেশি বিখ্যাত। নবরূপের মিষ্টি খেতে অনেক সুস্বাদু। নবরূপ দোকান সাহেব বাজারে অবস্থিত। নবরূপ দোকানের সামনে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ভিড় জমে থাকে। নবরূপ বাদেও মিষ্টি বাড়ির মিষ্টিও অনেক সুন্দর। মিষ্টি বাড়ি রাজশাহীর অনেক পুরাতন এবং বিখ্যাত মিষ্টির দোকান। মিষ্টি বারের অনেক শাখা রাজশাহীতে রয়েছে।

এসব দোকান বাদেও আরো বিখ্যাত কিছু দোকান রয়েছে সেগুলো হচ্ছে মিষ্টি মহল,বেলিফুল। এ দুই দোকানের মিষ্টি খেতে অনেক সুস্বাদু। মিষ্টি বাদেও রাজশাহীতে বাটার মোড়ের জিলাপি অনেক বেশি প্রসিদ্ধ। আপনি চাইলে বাটার মোড়ের মিষ্টিও খেয়ে টেস্ট করতে পারেন।

রাজশাহীর কুখ্যাত ব্যক্তি

রাজশাহীতে তেমন কোন কুখ্যাত বেশি ব্যক্তি নেই। রাজশাহী শহর নিরিবিরে শহর এবং শান্তির শহর এখানে কোন রকমের ঝামেলা ছিনতাই চড়ে এইসব ঘটনা ঘটে না। রাজশাহী শহরের অধিকাংশ জায়গায় সার্বক্ষণিক পুলিশ মোতায়েন থাকার কারণে রাজশাহী শহরে চুরি ডাকাতি হাইজাকের ঘটনা অনেক কম।


রাজশাহীর মানুষ অনেক নিরাপদ এবং শান্তিতে বসবাস করে। এমন খুব বিড়াল ঘটনা রয়েছে যেখানে রাজশাহীতে প্রকাশ্য কোন হাইজাক বা কিছু হয়েছে। যেসব দু একটা ঘটনা ঘটে থাকে সেগুলো কোন রহস্যের যেড়ে হয়ে থাকে। এছাড়া রাজশাহীতে তেমন কোন কুখ্যাত ব্যক্তি বা কুখ্যাত কাজ কাম নেই।

শেষ কথা

রাজশাহী শহরে যারা একবার আসে তারাই রাজশাহী শহরের প্রেমে পড়ে যায় এবং যারা এখানে এসে এক বার থাকতে শুরু করে তারা রাজশাহী ছেড়ে যেতে চায় না। রাজশাহী শহর অনেক শান্তির একটা শহর। আপনার মনকে অনেক বেশি ভরিয়ে তুলবে রাজশাহী শহর।

আমার এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও রাজশাহী সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url