বেইমান বন্ধু চেনার উপায়- বন্ধু মানে এক আত্মা- বেইমান বন্ধু নিয়ে উক্তি
প্রিয় পাঠক আপনি কি বেইমান বন্ধু চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এ পোষ্টের মধ্যে বেইমান বন্ধু চেনার উপায় বন্ধুত্বের বন্ধন ও প্রকৃত বন্ধু কাকে বলে সে সম্পর্কে আলোচনা করব।
এছাড়াও আপনি এই পোষ্টের মধ্যে পাবেন বন্ধুত্ব মানে কি ও বন্ধু মানে এক আত্মা সে সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোষ্টের দিকে আগানো যাক।
ভূমিকা
বাবা মা ভাই বোনের সম্পর্কের পরে সবচেয়ে মূল্যবান এবং ভালোবাসা যদি কোন সম্পর্ক থাকে তা হচ্ছে বন্ধুত্বের সম্পর্ক। একটি প্রবাদ রয়েছে ১০০০ জন আত্মীয়র যে একজন প্রকৃত বন্ধু উত্তম। বন্ধুবান্ধব জীবনকে বেশি সুন্দর করে তোলে। বন্ধু ছাড়া জীবন অনেকটাই লবণ ছাড়া তরকারি মত। তুমি জীবনের যেখানে যাও তোমার বন্ধু থাকা আবশ্যক।
বন্ধু থাকলে তুমি অনেক কিছু খুব সহজেই করে ফেলতে পারবে। বন্ধু জীবন চলার পথকে অনেকটাই সহজ করে দেয়।
বন্ধু মানে এক আত্মা
প্রচলিত একটি কথা রয়েছে তা হচ্ছে বন্ধু মানে দুইটি শরীর কিন্তু আত্মার দিক দিয়ে তারা এক। এ কথার পিছনে অবশ্যই কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে। যখন দুইজন বন্ধু হয় তখন তাদের সর্বপ্রথম যে বিষয় হয় তা হচ্ছে তাদের মন মানসিকতা একরকম হয়। যদি আপনি আপনার মেন্টালিটির বন্ধু পান তাহলে আপনার কাছে সবকিছু অনেক সুন্দর মনে হবে।
যদি বন্ধুত্বের মধ্যে মেন্টালিতে এক না থাকে তাহলে সে বন্ধুত্ব কখনো টিকে না কারণ কথায় কথায় তাদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝগড়া ঝামেলা হতে থাকবে আর বন্ধুত্বের ঝরগা ঝামেলা হলে সেই বন্ধুত্ব থাকে না। এক বন্ধু অপর বন্ধুর সবকিছু ওপরে অধিকার রাখে। কোন কিছু কিনে এক বন্ধুর জিনিস অপর বন্ধু নির্দ্বিধায় ব্যবহার করতে পারে।
সব সময় বন্ধুকে নিজের ভাই হিসেবে পরিচয় দেওয়া হয়। বন্ধুত্বের দুইজনের শরীর আলাদা হতে পারে কিন্তু তাদের মন মানসিকতা চিন্তা চেতনা আনন্দ ভালোলাগা কষ্ট সবকিছুই এক যার কারণে বন্ধুত্বকে বলা হয় দুই শরীর আলাদা হলেও তাদের আত্মা এক। যদি আপনার বন্ধু এবং আপনার আত্মা এক রকম না হয় তাহলে সে বন্ধু আপনার কখনো প্রকৃত বন্ধু হতে পারে না।
বন্ধু হবে সুখে দুখে ভালোলাগা খারাপ লাগা বিপদে আপদে সবসময় পাশে থাকবে যেমন ভাবে নিজে নিজের বিপদে-আপদে পাশে থাকা হয় তেমনভাবে বন্ধুও একজন বন্ধু আরেকজন বন্ধুর বিপদে আপদে সবসময় পাশে থাকবে এতে করে প্রমাণ হবে তারা দুইজন আলাদা শরীর হলেও তাদের আত্মা একটাই।
বন্ধুত্ব মানে কি
বন্ধু বা বন্ধুত্ব শব্দ দ্বারা খুব ছোট হলেও এটার অর্থ অনেক ব্যাপক বড় বিশাল। বন্ধুত্বের অর্থ হচ্ছে জীবনের যেই পর্যায়ে চলে যায় বন্ধু কখনো পাশ থেকে যাবে না। তোমাকে অনেকজন ছেড়ে যাবে পরিবারের মানুষ ভালোবাসার মানুষ আত্মীয়-স্বজন আরো অনেক জন কিন্তু বন্ধু কখনো ছেড়ে যাবে না। তোমার খুশিতে বন্ধু সবসময় খুশি হবে।
তোমার দুঃখে বন্ধু সবসময় দুঃখী হবে। তুমি কোন সমস্যায় পড়লে বন্ধু তোমার সমস্যা সমাধান করবে। বাংলাদেশে একটি কথা খুব বেশি প্রচলিত আছে বন্ধু যখন পরীক্ষায় ফেল করে তখন কোন কিছু মনে হয় না। যখন বন্ধু নিজের চেয়ে বেশি নাম্বার পায় তখন বেশি খারাপ লাগে। আমরা দুই বন্ধু আমাদের রেজাল্ট সবকিছু একরকম থাকবে।
কারণ বন্ধুর উন্নতিতে অবশ্যই প্রকৃত বন্ধু খুশি হয়। বন্ধু মনে হচ্ছে যার সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে আড্ডা দেওয়া যায়। যখন আপনার মন খারাপ হবে সর্বপ্রথম আপনার বন্ধুকে মনে পড়বে। আপনার মন খারাপ হলে সে আপনার মন খারাপ মন ভালো করার ওষুধ জানবে। আপনি ভুল পথে গেলে আপনাকে সঠিক পথে আনবে।
দুষ্টামি আমি করার ক্ষেত্রে সব সময় আপনার সাথে থাকবে। আমাদের জীবনে অনেক সময় অনেক রকমের বন্ধু আসে। খুব কম বন্ধু থাকে যারা চিরদিনের জন্য টিকে যায়। বন্ধুত্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় যে বিষয়টা হচ্ছে দুই জনের উপরে দুই জনের বিশ্বাস থাকা এবং দুজন দুজনার কখনো ক্ষতি করবে না। দুইজনের জন্য দুই জনের ছাড় দেওয়ার মানসিকতা থাকা।
দুইজনের জন্য দুজন কোন কিছু ত্যাগ করার প্রতি আগ্রহী হওয়া। কখনো বন্ধুর সাথে কোন বন্ধুও বেইমানি করে না। যদি কেউ বেইমানি করে তাহলে সে আপনার কখনো বন্ধুই হতে পারে না। বন্ধু বানানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতার সাথে বানাবেন কারণ অনেকে বন্ধু হয় কিন্তু প্রকৃত বন্ধু সবাই হয় না
বেইমান বন্ধু চেনার উপায়
সবাই প্রকৃত বন্ধু হয় না। অনেকে আছে যারা বন্ধুত্ব নামধারী হয়ে বেইমানি করে। আপনার সাথে যত মানুষ বেইমানি করবে বা আপনার ক্ষতি করবে আপনি খেয়াল করলে দেখবেন তারা অধিকাংশ মানুষগুলো আপনার বন্ধুদের মধ্যে। তারা আপনার সম্পর্কে সবকিছু জানে এবং আপনার দুর্বলতা বুঝে তারা সেই মোতাবেক আঘাত করে।
বেইমান বন্ধুও চেনার ক্ষেত্রে কিছু উপায় রয়েছে আপনি সেই উপায়গুলো লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন আসলে সে আপনার প্রকৃত বন্ধু নাকি সে আপনার সাথে বেইমানি করছে। কথা ভঙ্গ করা। প্রকৃত বন্ধু কখনোই আপনার কথা ভঙ্গ করবে না। আপনাকে যেই ওয়াদা দিবে সেই ওয়াদা সে যেভাবেই হোক রাখার চেষ্টা করবে।
হয়ত রাখতে যে সময় বলবে সেই সময়ের চেয়ে একটু বেশি সময় লাগবে কিন্তু সে আপনার ওয়াদা অবশ্যই রাখবে। যদি সে আপনার বেইমান বন্ধু হয় তাহলে সে আপনার দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে ভুলে যাবে এবং আপনার কথার গুরুত্ব দেবে না এবং সে কথা কোনভাবে পূরণ করবে না। মিথ্যা কথা বলা। তারা অতিরিক্ত মাত্রায় মিথ্যা কথা বলবে।
আপনার মনে হবে তারা সত্য কথা বলছে কিন্তু তারা অধিকাংশ সময় মিথ্যা কথা বলবে। আপনি কোন কিছু করতে বললে সেই কাজ এড়িয়ে চলবে। তারা এমন কিছু করতে চাইবে যা তাদের স্বার্থ হাসিল হবে। কখনোই আপনার কোন উপকারের জন্য সত্যি কথা বলবে না। সব সময় চেষ্টা করবে মিথ্যা কথা বলে যাওয়ার।
আপনার অতিরিক্ত দোষ ধরবে। যে প্রকৃত বন্ধু সে কখনো এক বন্ধুর দোষ ধরবে না বরং কোন কিছু ভুল হলে তাকে একা একা বুঝিয়ে বলবে যে দোস্ত তোরে এই কাজ ঠিক হচ্ছে না বা এ কাজ করিস না তোর জন্য ক্ষতি হবে। যারা বেইমান বন্ধু তারা আপনার যেকোনো বিষয়ে ভুল ধরবে। আপনাকে নিয়ে সমালোচনা করবে।
আপনার চেহারা চাকরি কাজ পড়াশোনা সব কিছু নিয়ে তারা মজা করবে এবং মানুষের সামনে আপনাকে ছোট করবে। সব সময় চেষ্টা করবে আপনার টাকায় খরচ করা। যদি আপনি দেখতে পান আপনার কোন বন্ধু আপনার টাকা খাওয়ার প্রতি লোভ বেশি তাহলে বুঝা নেবেন সে আপনার কখনো প্রকৃত বন্ধু না। সে শুধু টাকা খাওয়ার জন্য আপনার সাথে ঘুরছে।
যদি আপনি টাকা খাওয়ানো তাদেরকে বন্ধ করে দেন তাহলে তারা দেখবেন আপনার সাথে যোগাযোগ আস্তে আস্তে কমিয়ে দেবে। কখনোই আপনার বিপদে এগিয়ে আসবে না। আপনি যদি কোন বিপদের কথা বলেন তারা সেই বিপদকে অবহেলা বা এড়িয়ে চলবে। যারা প্রকৃত বন্ধু হয় তারা আপনার বিপদের কথা শুনে এগিয়ে আসবে
কিন্তু যারা বেইমান তারা ভাববে কি হবে আর উপকার করে বা সব সময় আপনার থেকে দূরে দূরে সরে যাবে। যখন আপনার অবস্থা ভালো হবে তখন তারা আবার আসবে। খারাপ অবস্থায় আপনি কখনোই তাদেরকে পাশে পাবেন না। চোগলখরি করবে অর্থাৎ আপনার কথা গিয়ে অন্য মানুষকে বলে বেড়াবে এবং আপনার আড়ালে সমালোচনা করবে।
তারা কখনোই চাইবে না আপনি ভালো কিছু করেন বা ভাল কোন অবস্থায় যান। তারা সবসময় আপনার ক্ষতি করার চিন্তায় থাকবে। যেকোন মানুষের সামনে তারা আপনাকে অপমান করে দেবে। কখনো আপনার সম্মানের দিকে চিন্তা করবে না। আপনি যদি আপনার কোন বন্ধুর মধ্যে এইসব লক্ষণ দেখতে পান তাহলে তার থেকে সাবধান থাকবেন।
চেষ্টা করবেন তার সাথে কোন কারণ দেখিয়ে বা কোনভাবে সম্পর্ক বিচ্ছেদ করার কারণ এরা আপনার জন্য সব সময় ক্ষতিকর। কখনো আপনার জন্য উপকার বা কোন কিছু নিয়ে আসবে না। সব সময় চেষ্টা করবে আপনার ক্ষতি করা তাই তাদের থেকে সাবধান থাকুন।
প্রকৃত বন্ধু কাকে বলে
আপনার জীবনে যদি প্রকৃত বন্ধ থাকে তাহলে আপনার জীবন ধন্য। একজন প্রকৃত বন্ধু পাওয়া সত্যিই অনেক বড় ভাগ্যের বিষয়। যার জীবনে প্রকৃত বন্ধু রয়েছে তার জীবনে আর কোন কিছু দরকার নেই। বন্ধুর সাথে সারা জীবন হাসি খুশি ভাবে পার করে দিতে পারবে। একজন প্রকৃত বন্ধু বলতে এমন বন্ধুকে বোঝায় যে পরিস্থিতি যেমনই হোক সে আপনার পাশে থাকবে।
বিপদে-আপদে দুঃখে কষ্টে হাসি আনন্দে বেদনায় সব সময় সে আপনার পাশে থাকবে। কখনো আপনার থেকে কোন কিছু লোভ করবে না। সব সময় চাইবে আপনার যাতে অবস্থা দিনে ভালো হয় এবং আপনি উন্নতি শেখরের পৌঁছান এটাই তার কাম্য হবে। একজন প্রকৃত বন্ধু ভাইয়ের সমান। আপনাকে কখনো সে মিথ্যা কথা বলবে না।
সব সময় আপনাকে সত্যি কথা বলবে। কোন ওয়াদা দিলে সে ওয়াদা পূরণ করার চেষ্টা করবে। আপনার কোন ভুল দেখতে পারলে তা সংশোধন করে দেবে। কখনো মানুষের সামনে আপনাকে অপমান করবে না। সব সময় আপনার সম্মানকে রক্ষা করবে। কেউ আপনার নামে সমালোচনা করলে সেটা শুনতে পেলে সেটার প্রতিবাদ করবে।
আপনার আড়ালে আপনার সুনাম করবে কিন্তু কখনই আপনার নামে বদনাম করবে না। কোন কাজ করার ক্ষেত্রে আপনার সাথে পরামর্শ করবে। আপনার প্রতি সবসময় অনেক বেশি উদার থাকবে। সে যদি কোন ভাবে আপনার উপকার করতে না পারে কখনোই আপনার ক্ষতি নিজে করবে না বা কেউ যদি আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাকে সাহায্য কোনোভাবেই করবে না
বরং তাকে বাধা দিবে যাতে কোনভাবে আপনার কোন রকমের ক্ষতি কেউ করতে না পারে। প্রকৃত বন্ধু খুব কম মানুষ হয়। কখনোই আপনি খুব তাড়াতাড়ি প্রকৃত বন্ধু পাবেন না। প্রকৃত বন্ধু পাওয়ার জন্য প্রথমে তার সাথে অনেক একটা দীর্ঘ সময় কাটাতে হয়। আস্তে আস্তে আপনি তা বুঝতে পারবেন সে কি আসলে আপনার প্রকৃত বন্ধু
নাকি প্রয়োজনে আপনার সাথে থাকে প্রকৃত বন্ধু কখনোই প্রয়োজনে আপনার সাথে থাকবে না। কোন কারন ছাড়া কোন স্বার্থ ছাড়া সে আপনার সাথে সাথে সবসময় থাকবে।
বন্ধুত্বের বন্ধন
বন্ধুত্বের সম্পর্ক অটুট রাখার জন্য উভয়ের প্রতি উভয়ের বিশ্বাসটা অনেক বেশি জরুরী। এমনও বন্ধু আছে যারা ৫০ বছর ৬০ বছর ধরে তাদের বন্ধুত্ব টিকে আছে। সেই ছোটকাল থেকে মৃত্যু পর্যন্ত অনেকের বন্ধুত্ব টিকে থাকে। এসব বন্ধুত্ব টিকার পেছনের মূল কারণ হচ্ছে উভয়ের প্রতি উভয়ের বিশ্বাস এবং কেউ কাউকে কখনো ঠকায় না এবং কারো সাথে কেউ প্রতারণা করে না।
শুধু বন্ধুত্বের সম্পর্কই নয় যে সম্পর্কের মধ্যে প্রতারণা আসবে সে সম্পর্ক কখনোই টিকবে না। বিশেষ করে বন্ধুত্বের সম্পর্কে প্রতারণা শব্দ টা একেবারেই মানাই না। বন্ধু নিজের আপনজন। এক আত্মা যদি সে আপনার সাথে প্রতারণা করে তাহলে পৃথিবীর অধিকাংশ সম্পর্ক থেকে বিশ্বাস উঠে যাবে। বন্ধুত্বের সম্পর্ককে সারা জীবন অটুট রাখতে দুজনকে সমান মনোযোগী হতে হবে।
কেউ কারো সাথে মিথ্যা কথা বলবে না। কেউ কারো ক্ষতি করবে না। সব সময় নিজেকে যেভাবে সেভ করা সেভাবে বন্ধুকেও সেভ করতে হবে যাতে করে সেই বন্ধু সারা জীবন আপনার ছায়া হয়ে পাশে থাকে। বন্ধুত্বের বন্ধন অধিকাংশ ক্ষেত্রে টিকে থাকে না। স্কুল জীবনের বন্ধুত্ব সবসময় সেরা বন্ধুত্ব হয়। স্কুল লাইফ পার করার পরে কলেজ লাইফে গিয়ে নতুন বন্ধু আসে।
কলেজ লাইফ পাশ করার পরে ভার্সিটি লাইফ এ গিয়ে আরো কিছু বন্ধু আমাদের জীবনে আসে কিন্তু স্কুল জীবনের বন্ধুর মত আপনি কখনোই কোন বন্ধু পাবেন না। সবসময় চেষ্টা করা উচিত স্কুল জীবনের বন্ধুর সাথে যোগাযোগ এবং বন্ধুত্বের সম্পর্ক বন্ধুত্বের বন্ধনে বেঁধে রাখা। হয়তো পড়াশোনা তাগিদে সব কিছু ভিন্ন হয়ে যাবে
কিন্তু কখনই তাদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা উচিত নয়। সবসময় চেষ্টা করতে হবে তাদের সাথে সেই চিরচেনা বন্ধুত্বের বন্ধন যেন অটুট থাকে সেই দেখে লক্ষ্য রাখা। যদি আপনার বন্ধুত্বের সম্পর্ককে গুরুত্ব দিতে পারেন এবং যত্ন করতে পারেন তাহলে বন্ধুত্বের বন্ধন চিরকাল থাকবে।
শেষ কথা
বন্ধু জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একজন মানুষ সবসময় বন্ধুকে ভালবাসবেন এবং কখনো বন্ধুর সাথে প্রতারণা করবেন না। সব সময় চেষ্টা করবেন বন্ধুর মূল্য অনুযায়ী তার সাথে থাকার তাহলে আপনার বন্ধুত্ব আরো বেশি টিকবে।
আমার এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও বন্ধু সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারে।
সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url