চিকা তাড়ানোর উপায়- চিকার উপদ্রব থেকে বাঁচার উপায়- চিকা মারার ওষুধ

প্রিয় পাঠক আপনি কি চিকার উপদ্রব থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এই পোষ্টের মধ্যে চিকার উপদ্রব থেকে বাঁচার উপায় এবং চিকা তাড়ানোর উপায় ও চিকা কামড় দিলে কি হয় সেই সম্পর্কে আলোচনা করব।
চিকা তাড়ানোর উপায়
এছাড়াও আপনি পোষ্টের মধ্যে পাবেন চিকা কামড় দিলে করনীয় এবং চিকা মারার বিষ ও চিকা মারার ওষুধ কোনগুলো ভালো সেগুলোর নাম। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টের দিকে আগানো যাক।

ভূমিকা

বাসা বাড়িতে অনেক ধরনের উপদ্রব থাকে সেগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে চিকার উপদ্রব। চিকাও ইঁদুরের মত স্তন্যপায়ী প্রাণী। এদের মুখ সামনের দিকে সরু এবং তাদের দাঁত অনেক বেশি ধারালো। এদের শরীরে লম্বা লম্বা লোম হয়। এরা সাধারণত মাটির নিচে থাকে। অনেক সময় বাসা বাড়িতেও উপদ্রব শুরু করে।


চিকা অনেক সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র নষ্ট করে দেয় এবং সুন্দর সুন্দর জামা কাপড় নষ্ট করতেও এরা বেশ পারদর্শী।

চিকার উপদ্রব থেকে বাঁচার উপায়

চিকা বাসা বাড়ির অনেক আসবাবপত্র নষ্ট করে দেয়। অনেক সময় দেখা যায় প্রয়োজনীয় অনেক কাগজপত্র তারা নষ্ট করে দিচ্ছে যার কারণে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। বাসা বাড়ি থেকে চিকার উপদ্রব থেকে বাঁচার কিছু উপায় রয়েছে সে উপায় গুলো অবলম্বন করলে আপনি খুব সহজেই এদের অত্যাচার থেকে রেহাই পাবেন।
  • চিকা কোনভাবেই ঝাল জাতীয় কোন কিছু সহ্য করতে পারে না। আমাদের প্রত্যেকের বাসাতে রান্না করার জন্য মরিচের গুঁড়ো থাকে। বাসার যেসব স্থানে চিকার উপদ্রব রয়েছে সেইসব স্থানে আপনি মরিচের গুঁড়া রেখে দেন। দেখবেন খুব সহজেই চিকা বাসা থেকে পালিয়ে গিয়েছে।
  • চিকা দূর করতে ন্যাপথলিন অনেক বেশি কার্যকর। বিছানা এবং ঘরের বিভিন্ন কোনায় কয়েকটি করে ন্যাপথলিন রেখে দিবেন। ন্যাপথলিনের যে সুগন্ধ রয়েছে এটা চিকা সহ্য করতে পারে না যার কারণে এরা বাসা বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।
  • বেকিং সোডা ব্যবহার করেও আপনি আপনার ঘর থেকে টিকা দূর করতে পারবেন। ঘরের এবং বিছানার বিভিন্ন কোনায় পলিথিনে অথবা কাপড়ে বেকিং সোডা বেঁধে রেখে দেবেন।
  • কর্পূর ব্যবহার করলেও আপনি ভাল ফলাফল পেতে পারেন। কর্পুলের গন্ধ অনেকেই আছে সহ্য করতে পারে না। এমনকি চিকারাও কর্পুলের গন্ধ সহ্য করতে পারে না যার কারণে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
  • পেঁয়াজ ব্যবহার করেও আপনি চিকা দূর করতে পারবেন। ঘরের যেসব স্থানে চিকা লাগার সম্ভাবনা দেখবেন সেই সব জায়গায় পেঁয়াজ রেখে দেবেন। চিকারা খুব সহজে পেঁয়াজে কামড় দেয়। পেঁয়াজের রস তাদের জন্য ক্ষতিকর। তারা যখন পিয়াজে কামড় দেবে তখন সে রস তাদের শরীরে গিয়ে বিষ প্রয়োগ করবে যার কারণে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যাবে নতুবা মারা যাবে।
  • আপনি চাইলে গোল মরিচ ব্যবহার করতে পারেন। গোলমরিচের গন্ধ চিকার শ্বাসনালীতে ঢুকলে ফুসফুস সংকুচিত হয়ে যায়। যার কারণে তাদের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে মৃত্যু নিয়ে যায়। অনেক সময় মারা না গেলেও তারা ঘর থেকে পালিয়ে যায়।
  • লবঙ্গ ব্যবহার করার মাধ্যমেও চিকা দূর করা যায়। লবঙ্গ যে ঝাঁঝালো ঘ্রাণ রয়েছে তা চিকা সহ্য করতে পারে না। ঘরের কোনায় কয়েকটি করে লবঙ্গ রেখে দেবেন দেখবেন চিকা পালিয়ে গিয়েছে।
  • অনেক ধরনের কীটনাশক পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করেও আপনি ঘর থেকে চিকা দূর করতে পারবেন। কীটনাশক ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। অন্যথায় নিজের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
  • চিকা মারার জন্য অনেক রকমের ওষুধ পাওয়া যায়। আপনি সেই ওষুধগুলো ব্যবহার করেও চিকার উপদ্রব থেকে বাঁচতে পারবেন।
  • ঝাল যেসব ছস রয়েছে সেগুলো একটি বাটিতে করে ঘরের কোনায় রেখে দেবেন এগুলো চিকা খাওয়ার কারণে ঝাল সহ্য করতে না পেরে ঘর থেকে পালিয়ে যাবে অথবা সেখানে মারা যাবে। এ পদ্ধতি অনেক বেশি কার্যকরী।
আপনি এই সব উপায় অবলম্বন করলে খুব সহজে আপনার বাসা বাড়ি থেকে চিকা দূর করতে পারবেন। প্রত্যেকটি উপায় সহজ। আপনি যেকোনো একটি উপায় অবলম্বন করলে অথবা আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে সবগুলো উপায় অবলম্বন করবেন তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ফলাফল পাবেন এবং চিকার হাত থেকে নিজেকে মুক্ত করে নিতে পারবেন।

চিকা তাড়ানোর উপায়

চিকা তাড়ানোর জন্য কিছু উপায় রয়েছে। আপনি সেই উপায়গুলো অবলম্বন করলে খুব সহজে চিকা তাড়িয়ে ফেলতে পারবেন। চিকা তাড়ানো এমন কোন কঠিন কাজ না। সামান্য একটু চেষ্টা করলেই তাদেরকে খুব সহজেই বাসা বাড়ি থেকে বের করে দেয়া যায়। মরিচের গুড়ো ব্যবহার করলে এরা খুব তাড়াতাড়ি পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

মরিচের গুঁড়ো ঝাল হওয়ার কারণে এরা তার সহ্য করতে পারে না যার কারণে খুব দ্রুত পালিয়ে যাই। ন্যাপথলিন ব্যবহার করেও ভালো ফলাফল পেতে পারেন। ন্যাপথলিনের যে গন্ধ রয়েছে তা তারা সহ্য করতে পারে না যার কারণে পালিয়ে যায়। বেকিং সোডা পলিথিনে বেঁধে ঘরের বিভিন্ন কোনায় বা বিছানার আশেপাশে রেখে দিবেন।


কর্পূর ব্যবহার করেও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। কর্পুল যে ঘ্রাণ রয়েছে তা তারা নিতে পারে না। গোলমরিচের গুঁড়ো অথবা শুধু গোলমরিচ ব্যবহার করেও আপনি আপনার বাসা বাড়ি থেকে চিকা দূর করতে পারবেন। পেঁয়াজ রেখে দেওয়ার মাধ্যমে অথবা পেঁয়াজের রস সেখানে ছিটিয়ে রাখার মাধ্যমেও চিকা তাড়ানো যায়।

কয়েক দানা লবঙ্গ ঘরের আশেপাশে রেখে দিবেন দেখবেন এরা খুব সহজেই চলে গেছে। কীটনাশক বিষ বা ওষুধ ব্যবহার করার মাধ্যমেও চিকা তাড়ানো যায়। দোকানে আপনি ঝাল সস পাবেন সেগুলো ছিটিয়ে রাখবেন অথবা কোন বাটিতে করে যেসব জায়গায় চিকা আসা সম্ভব না থাকে সেখানে রেখে দিবেন। এরা এসে তা খাবে যখন তা খাবে ঝালের কারণে পালিয়ে যাবে।

যেসব উপায়গুলো বলা হলো আপনি এসব উপায়গুলো অবলম্বন করলেই আপনার বাড়ি থেকে থিকা তাড়িয়ে দিতে পারবেন। ঘরের যেইসব কোনায় অথবা আসবাবপত্রের চিকা লাগার সম্ভাবনা থাকে সেইসব জায়গায় যেসব জিনিসের কথা বলা হলো সেগুলো ছিটিয়ে রাখবেন তাহলে তারা খুব সহজে আপনার বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবে আপনার আর কোন রকমের কষ্ট করার প্রয়োজন হবে না।

চিকা কামড় দিলে কি হয়

চিকার মুখ অনেক সরু হয় এবং তাদের দাঁত ধারালো হয়। অনেক সময় চিকা মানুষের পায়ে অথবা শরীরের বিভিন্ন স্থানে কামড় দিয়ে দেয়। চিকার কামড় শরীরের জন্য কোনভাবে ভালো নয়। চিকার কামড় থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি চিকা গ্রামের হয় অথবা বন্য পরিবেশের হয়ে থাকে তাহলে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা আরো বেশি থাকে।

যদি চিকার শরীরে কোন রকমের ভাইরাস অথবা ব্যাকটেরিয়া থাকে সেক্ষেত্রে যাকে কামড়াবে তার শরীরে ছড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চিকা যেই স্থানে কামড় দিবে সেখান থেকে আস্তে আস্তে ইনফেকশন হয়ে বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিবে। অনেক সময় টিকা কামড় দেওয়ার সাথে সাথে সেখান থেকে রক্ত বের হতে শুরু করে।

এজন্য চিকা কামড় দিলে অবশ্যই তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা নেওয়ার চেষ্টা করবেন নতুবা সেখান থেকে আপনার শরীরে বড় কোন রোগ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিবে।

চিকা কামড় দিলে করণীয়

চিকা কামড় দিলে অবশ্যই তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা নেয়া জরুরি কারণ চিকা অনেক বিষাক্ত হয়। চিকার কামড় থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। চিকা যদি গ্রামের বা বন্য হয় তাহলে তাদের শরীরে ভাইরাস থাকা সম্ভবনা থাকে এবং সেই ভাইরাস যাকে কামড় মারা হয় তার শরীরে ছড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।

সেখান থেকে বড় কোন রোগ হতে পারে এজন্য ঠিকা যখন কামড় দেবে সর্বপ্রথম কাজ হচ্ছে সেখানে স্যাভলন বা এন্টিবায়োটিক কোন ক্রিম দিয়ে সেই জায়গা পরিষ্কার করে নেওয়া। ডাক্তারের কাছে গিয়ে যত দ্রুত সম্ভব চিকা কামড়ের যে ভ্যাকসিন রয়েছে সে ভ্যাকসিন দিয়ে নেওয়ার। ভ্যাকসিন দেওয়ার কারণে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে।


অনেক সময় চিকা কামড় দেয়ার কারণে প্লেগ রোগ অথবা জ্বর হতে পারে। চিকা কামড়ানোর স্থান যদি ক্ষত হয়ে যায় তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে ভালোভাবে সেই জায়গা পরিষ্কার করে নিতে হবে। অনেকে মনে করে থাকেন চিকা কামড় দিলে জলাতঙ্কের যে ভ্যাকসিন রয়েছে সেটা দেয়ার প্রয়োজন হয়। এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।

চিকা কামড় দিলে চিকা কামড় দেয়ার নরমাল যেসব ভ্যাকসিন রয়েছে সেগুলো দেয়ার প্রয়োজন হয়। কখনো জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন দেয়ার প্রয়োজন হবে না। টিকা কামড় দেওয়ার পর থেকে সুস্থ হওয়া পর্যন্ত সেই স্থান সবসময় পরিষ্কার রাখবেন এবং দিনের মধ্যে কয়েকবার সে জায়গা ভালোভাবে পরিষ্কার করবেন যাতে সেখানে কোনভাবেই জীবাণু জমতে না পারে।

এখন থেকে আপনাকে বা আপনার পরিচিত কাউকে চিকাই কামড় দিলে চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই। করনীয় যেসব কাজগুলো বলা হলো সেই কাজগুলো করবেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন।

চিকা মারার বিষ

বিষ ব্যবহার করেও আপনি আপনার বাসা বাড়ি থেকে চিকা দূর করতে পারবেন অথবা মেরে ফেলতে পারবেন। বিষ ব্যবহার করলে খুব দ্রুতই বাসা বাড়ি থেকে চিকা দূর করা সম্ভব। এ বিষগুলো এমন কিছু উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয় যা চিকা সহ্য করার ক্ষমতা রাখে না।
  • বিরানি কিলার। এই বিষ ব্যবহার করে আপনি বাসা বাড়ি এবং জমি ক্ষেত্রে থেকে চিকা দূর করতে পারবেন।
  • Atrarat এটিও খুব ভালো এটি ব্যবহার করলে তৎক্ষণাৎ টিকা মারা যায়।
  • কারেন্ট বিষ। এই বিষ বাংলাদেশের অনেক প্রসিদ্ধ এই বিষ থেকেও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
  • ইবিচ র‍্যাট কিলার। আপনি চাইলে এই বিষয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
উপরে যে কয়েকটি বিষের নাম বলা হলো সেগুলোর মধ্যে প্রতিটি বিষ ভালো। যেকোনো একটি বিষ ব্যবহার করলেই আপনি চিকা দূর করে ফেলতে পারবেন। এই বিষগুলো চিকার উপরে অনেক বেশি কার্যকারী।

চিকা মারার ঔষধ

ওষুধ ব্যবহার করার মাধ্যমে চিকা দূর করা যায়। বাজার থেকে ওষুধ কিনে নিয়ে এসে খাবারের সাথে মিশিয়ে দিলেই তারা সেই খাবার খুব সহজেই খেয়ে নেবে যার কারণে তাদেরকে ওষুধ ব্যবহার করে মারতে খুব সহজ হয়। ওষুধ খাবারের সাথে মিশিয়ে চিকা মারার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং বাচ্চাদের থেকে এ খাবার দূরে রাখবেন।

রাতে ঘুমানোর আগে এই খাবার ঘরের বিভিন্ন কোণায় রেখে দিলে তারা রাত্রে খেয়ে নিবে। দিনে কখনো এ খাবার ঘরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখবেন না। এভাবে ছিটিয়ে রাখার কারণে নিজের অথবা ছোট বাচ্চা যারা আছে তাদের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। চিকা মারার ওষুধ থেকে যদি প্রচুর পরিমাণে গ্যাস বের হতে থাকে তাহলে সেরকম ওষুধ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন।

কারণ এই গ্যাস আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর। অবশ্যই ওষুধ নেওয়ার আগে ভালোভাবে দেখে নেবেন যে ওষুধের মেয়াদ আছে নাকি এবং এই ওষুধ ব্যবহার করলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বাসা বাড়িতে তৈরি হবে কিনা। বর্তমানে তারা যে চিকা মারার একটি ওষুধ পাওয়া যায় সেটির নাম হচ্ছে বিরিয়ানি ওষুধ।


এই ওষুধ ব্যবহার করলে খুব সহজে আপনি আপনার বাসা বাড়ি থেকে চিকা দূর করে ফেলতে পারবেন। বিরানি ওষুধের দাম ৯৫ টাকা।

শেষ কথা

বাসা বাড়ি থেকে চিকার উপদ্রব দূর করার জন্য অবশ্যই যেসব উপায়গুলো বলা হলো সেগুলো অবলম্বন করার চেষ্টা করবেন। যদি সে উপায়গুলো দ্বারা কাজ না হয় সেক্ষেত্রে ওষুধ ব্যবহার করবেন। ওষুধ অথবা বিষ ব্যবহার করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে নতুবা আপনার নিজের জন্য এটা ক্ষতিকর হবে।

আমার এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনদের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও বাসা বাড়ি এবং জমি থেকে চিকার উপদ্রব থেকে বেঁচে থাকতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url