চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় কেন- চিংড়ি মাছ নয় কেন

প্রিয় পাঠক আপনি কি চিংড়ি মাছ নয় কেন ও চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় কেন সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এই পোষ্টের মধ্যে চিংড়ি মাছ নয় কেন ও চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় কেন ও চিংড়ির অর্থনৈতিক গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করব।
চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় কেন
এছাড়াও আপনি এই পোষ্টের মধ্যে পাবেন পুরুষ ও স্ত্রী চিংড়ির পার্থক্য এবং চিংড়ি মাছ কত প্রকার ও হোয়াইট গোল্ড বলা হয় কোন চিংড়িকে, চিংড়ি মাছের ঘিলু সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টের দিকে আগানো যাক।

ভূমিকা

চিংড়ি একটি সামুদ্রিক প্রাণী। বর্তমান সময়ে মানুষ নিজেরা নিজের পুকুরে বা ছোট কোন জায়গায় চিংড়ি চাষ করে। চিংড়ি খেতে অনেক সুস্বাদু এবং এই চিংড়ি অনেক রকমের হয়। দেশে চিংড়ির স্বাদ গলদা চিংড়ির তুলনায় অনেক বেশি। চিংড়ি আকারের দিক দিয়েও বিভিন্ন রকমের হয়। কোন চিংড়ি একেবারে ছোট আবার কোন চিংড়ি অনেক বড়।

চিংড়ি মাছ কত প্রকার

চিংড়ি অনেক প্রকারের হয়। সারা পৃথিবীতে অসংখ্য প্রজাতির চিংড়ি চাষ হয়। চিংড়ি সামুদ্রিক প্রাণী হওয়ার কারণে অধিকাংশ প্রকারের চিংড়ি চাষ করা সম্ভব হয় না। সেগুলো সমুদ্রেই পাওয়া যায়। কিছু প্রজাতির চিংড়ি রয়েছে যেগুলো বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে চাষ করা হয় এবং সেগুলোর চাহিদাও অনেক বেশি।

পুরো পৃথিবীতে ৪০০ থেকে ৪৫০ প্রজাতির চিংড়ি রয়েছে। বাংলাদেশে ২৫ থেকে ২৭ টি প্রজাতির চিংড়ি পাওয়া যায়। বাংলাদেশের ২৭ প্রজাতির চিংড়ি পাওয়া গেলেও বাংলাদেশের মানুষ কয়েক রকমের চিংড়ির প্রতি বেশি আসক্ত যেমন বাগদা,গলদা,দেশি চিংড়ি এ তিন ধরনের চিংড়ি মানুষ বেশি খায়। এছাড়াও বাগদা,চাকা,হরিনা,গলদা এসব চিংড়ি চাষ বাংলাদেশ অনেক হয়।

এক ধরনের চিংড়ি রয়েছে যে চিংড়িকে টাইগার চিংড়ি বলা হয়। এই চিংড়ি ভারত থাইল্যান্ড ভিয়েতনামা ফিলিপাইন এ দেশগুলোতে চাষ হয়। এ চিংড়ি আকারে ১২ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। আরেক প্রজাতি চিংড়ি রয়েছে যে চিংড়িকে রক চিংড়ি বলা হয়। এই চিংড়ির খরচ অন্য চিংড়িদের তুলনায় অনেক বেশি শক্ত হওয়ার কারণে এই চিংড়িকে রক চিংড়ি বলা হয়।

যেসব পানিতে পাথরের পরিমাণ বেশি থাকে অর্থাৎ পাথরে এলাকায় এ চিংড়ির উৎপাদন বেশি হয়। আরেক ধরনের চিংড়ি রয়েছে যা মিঠা পানিতে উৎপাদন এবং চাষাবাদ হয়। এ ধরনের চিংড়ি সালাত থাই সুপ এসব খাবারে ব্যবহার করে প্রচুর পরিমাণে খাওয়া হয়। চায়নার দক্ষিণ অঞ্চলের দিকে এক ধরনের চিংড়ি পাওয়া যায় যে চিংড়ি কে বাম্বেলবি চিংড়ি বলা হয়।

আকারে মাঝারি সাইজের হয় এবং দেখতে অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয়। এ চিংড়ির গায়ের রং কালো এবং হলুদ মিশিয়ে যার কারণে দেখতে অনেকটাই মৌমাছির মত লাগে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন পৃথিবীতে কত রকমের চিংড়ি হয়ে থাকে। একেক দেশের আবহাওয়া অনুযায়ী চিংড়ির আকার আকৃতিতে ভিন্ন রকম হয়।

পুরুষ ও স্ত্রী চিংড়ির পার্থক্য

প্রত্যেক প্রাণীর মধ্যে পুরুষ এবং স্ত্রী উভয় লিঙ্গ রয়েছে কারণ বংশবিস্তারের ক্ষেত্রে উভয় লিঙ্গের প্রয়োজন পড়ে। তেমনিভাবে চিংড়ির মধ্যেও পুরুষ লিঙ্গ এবং স্ত্রী লিঙ্গ রয়েছে। পুরুষ লিঙ্গর উৎপাদন এবং শারীরিকভাবে বৃদ্ধি স্ত্রীলিঙ্গের চেয়ে অনেক বেশি এবং দ্রুত হয়। পুরুষ চিংড়ির শিরাবক্ষ মোটা এবং আকারে দীর্ঘ হয় ও নিম্নদর সরু হয়।

পুরুষ চিংড়ি মোটা লম্বা দাঁড়া বিশিষ্ট হয়ে থাকে। অপরদিকে স্ত্রীলিঙ্গ চিংড়ি মাথা এবং বাহু আকারে অনেক ছোট হয় এবং নিম্নদরের দিকে ডিম ধারনের জন্য চওড়া হয়। স্ত্রীলিঙ্গের যেসব চিংড়ি রয়েছে এদের পিঠের খোলস অনেকটা মোটা হয় এবং উভয়ের দিকে নেমে আসে যাতে করে তারা তাদের ডিম সংরক্ষণ করতে পারে।


পুরুষ চিংড়ির পা লম্বা মোটা রঙিন কাটাযুক্ত হয় অপরদিকে স্ত্রীলিঙ্গের চিংড়ির পা চিকন এবং সাদা হয়। এখন থেকে আপনি চিংড়ি কিনতে গেলে এ বিষয়গুলো লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন যে আপনি পুরুষ চিংড়ি কিনছেন নাকি মহিলা চিংড়ি কিনছেন।পুরুষ চিংড়ি এবং স্ত্রী চিংড়ির মধ্যে এসব পার্থক্য গুলোই দৃশ্যমান।

চিংড়ি মাছ নয় কেন

অনেকে আছে যারা চিংড়িকে মাছ ভেবে থাকে প্রথম কথা হচ্ছে চিংড়ি কোন ভাবেই মাছ নয়। আপনি যদি ভেবে থাকেন চিংড়ি এক ধরনের সামুদ্রিক মাছ তাহলে আপনার এই ধারণা সম্পূর্ণ একেবারেই ভুল। চিংড়ি হচ্ছে সামুদ্রিক প্রাণী। চিংড়িকে জলজ অমেরুদন্ডী প্রাণীও বলা হয়। মাছ বলা হয় যাদের মেরুদন্ড এবং পাখনা রয়েছে এবং ফুলকার সাহায্যে তারা তাদের শ্বাস প্রশ্বাস নিতে পারে।

চিংড়ির কোন মেরুদন্ড নেই। এরা মেরুদণ্ডহীন প্রাণী হওয়ার কারণে এদেরকে জলজ মেরুদণ্ডহীন প্রাণী বলে। চিংড়ির সন্ধিপদ যুক্ত পা আছে যা কোন মাছের থাকে না এবং মাছ হওয়ার জন্য যে সব বৈশিষ্ট্যগুলো থাকা লাগে সেইসব বৈশিষ্ট্যের অন্তর্ভুক্ত এই সন্ধিযুক্ত পা না। চিংড়ির শ্বাস-প্রশ্বাসের কার্যক্রমের অংশ প্রকৃত ফুলকার মত নয়।

এরা ভিন্ন পদ্ধতিতে শ্বাস গ্রহণ করে থাকে। মাছের দেহে সাইক্লয়েড গানেয়েড বা টিনয়েড ধরনের আইস দ্বারা ঢাকা থাকে যা চিংড়ির মধ্যে থাকে না। চিংড়িকে জলজ প্রাণী বা জলস পোকা হিসেবে ধরা হয়। কাকড়া যেমন ভাবে মাছ নয় সামুদ্রিক প্রাণী তেমনি ভাবে চিংড়িও কোন মাছ নয়। চিংড়িও সম্পন্ন সামুদ্রিক একটি প্রাণী বা পোকা।

চিংড়ির অর্থনৈতিক গুরুত্ব

চিংড়ি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অনেক বড় একটি ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে গার্মেন্টস শিল্প অর্থাৎ গার্মেন্টস থেকে যেসব পোশাক তৈরি হয় সেসব বিদেশে রপ্তানি করার মাধ্যমে বাংলাদেশ এখান থেকে মোটা অংকের টাকা প্রতিবছর ইনকাম করতে সক্ষম হয়। গার্মেন্টস শিল্পের পরে দ্বিতীয়তে যে রপ্তানি পণ্যর দ্বারা

ইনকাম বেশি হয়ে থাকে তা হচ্ছে মৎস্য শিল্প। মৎস্য শিল্পের মধ্যে ৭০ শতাংশ চিংড়ি থাকে এবং বাকি ৩০ শতাংশ অন্য মাছ থাকে। চিংড়ি রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রতিবছর ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করে। চিংড়ি পৃথিবীর অনেক দেশের রপ্তানি করা হয়। বিশেষ করে আমেরিকা ইউরোপ জাপান এ দেশগুলোতে বেশি রপ্তানি করা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার প্রায় এক লক্ষ সত্তর হাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ হয়। দিন দিন প্রযুক্তি উন্নতি হওয়ার সাথে সাথে চিংড়ি চাষের পদ্ধতিও উন্নত হচ্ছে। বিশেষ করে সাতক্ষীরা খুলনা বাগেরহাট কক্সবাজার এসব এলাকায় গলদা চিংড়ির চাষের ব্যাপকতা অনেক বেশি। প্রতি হেক্টর জমিতে ৫ থেকে ৮ মেট্রিক টন চিংড়ি উৎপাদন হয়।

এখন খামারিরা সঠিক সময়ে লবণাক্ত পানি সরবরাহ করতে পারে এবং যেসব ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন হয় সেসব ব্যবস্থা ঠিকমতো নিতে পারার কারণে চিংড়ির বৃদ্ধি আরো বেশি হচ্ছে। চিংড়ি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। চিংড়ি অন্য দেশের রপ্তানি করার মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা সচ্ছল রয়েছে।


চিংড়ি শিল্পে প্রায় ১৫ থেকে ২০ লক্ষ মানুষ কাজ করে এবং তারা এই চিংড়ির মাধ্যমে নিজেদের ইনকামের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি দেশের ইনকামেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এজন্য আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে আপনি চেষ্টা করবেন আপনার আশেপাশে চিংড়ি চাষ করার। চিংড়ি চাষ করার জন্য সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে লবণাক্ত পানির।

যদি আপনি এই পানির ব্যবস্থা করতে পারেন বা আপনার সাধ্যের মধ্যে হয় তাহলে আপনি চিংড়ি চাষ করতে পারেন। চিংড়ি চাষ করে অনেক মানুষ লাভবান হচ্ছে এবং তাদের আর্থিক অবস্থা আগের চেয়ে অনেক বেশি উন্নত হয়েছে। বিশেষ করে খুলনা বিভাগের মানুষরা চিংড়ি চাষের প্রতি দিন দিন আরো বেশি মনোযোগী হচ্ছে।

চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় কেন - হোয়াইট গোল্ড বলা হয় কোন চিংড়িকে

বাংলাদেশে একটি কথা প্রচলিত আছে তা হচ্ছে সাদা সোনা। সাদা সোনা মূলত কাকে বলা হয় বা সাদা সোনা বলার পিছনে কারণ কি তা অনেকেরই অজানা। যারা চিংড়ি চাষ করে বা চিংড়ি সেক্টরে কাজ করে তারা চিংড়িকে সাদা সোনা বলে থাকে। বহুদিন আগে থেকে চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয়। বর্তমানে চিংড়িকে সাদা সোনা বলার পরিমাণও বেড়ে গেছে।

চিংড়িকে সাদা সোনা বলার পিছনে প্রধান কারণ হচ্ছে চিংড়ির রক্ত সাদা। চিংড়ির রক্তে কোন রকমের হিমোগ্লোবিন উপাদান নেই যার কারণে চিংড়ির রক্তের রং সাদা। যারা মনে করেন চিংড়ি খাওয়ার কারণে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ে তারা একেবারেই ভুল ধারণার মধ্যে ছিলেন। চিংড়ির রক্ত হিমোগ্লোবিনের মাত্রা না থাকার কারণে চিংড়ির রক্ত সাদা হয়।

যার কারণে চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় থাকে। চিংড়িকে সাদা সোনা বলার পিছনে আরও একটি যৌক্তিক কারণ রয়েছে তা হচ্ছে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে দামি সোনা হচ্ছে সাদা সোনা। যেটাকে হোয়াইট গোল্ড বলা হয়। মানুষ সাধারণত নরমাল সোনা ব্যবহার করে যা মানুষের কেনার সামর্থ্যের মধ্যে থাকে কিন্তু হোয়াইট গোল্ডের দাম সাধারণ সোনার চেয়ে অনেক বেশি।

যার কারণে মানুষ সচরাচর তা কিনতে পারে না। বাংলাদেশ থেকে চিংড়ি বিদেশে রপ্তানি করে বাংলাদেশ যে পরিমাণ বৈদেশিক ডলার বা মুদ্রা উপার্জন করে তা সোনার ব্যবসার চেয়েও অনেক বেশি দামী এবং মূল্যবান। এতটাই মূল্যবান যে তার মূল্য হোয়াইট গোল্ডের মূল্য কেউ ছাড়িয়ে যায়। যার কারণে চিংড়িকে সাদা সোনা বা সাদা সোনার ব্যবসা হিসেবে ধরা হয়।

চিংড়ি ব্যবসায় অনেক লাভ রয়েছে এজন্য আপনাকে প্রথমে চিংড়ি চাষের জন্য উপযোগী আবহাওয়া তৈরি করে নিতে হবে। তাহলে আপনি চিংড়ি চাষ করতে পারবেন এবং এই চিংড়ির সাহায্যে আপনার আর্থিক অবস্থা উন্নতি ঘটাতে পারবেন।

চিংড়ি মাছের ঘিলু

চিংড়ি মাছের ঘিলু খেতে অনেক সুস্বাদু। বাসায় আপনি চিংড়ি মাছের ঘিলু রান্না করে খেতে পারবেন। অনেক রেস্টুরেন্ট আছে যেগুলোতে চিংড়ি মাছের ঘিলু বিভিন্ন ভাবে রান্না করা হয়। আপনি যদি এই চিংড়ি মাছের ঘিলু খেতে চান তাহলে যেভাবে গোশত বা মাছ রান্না করেন সে পদ্ধতিতে রান্না করলেই হবে। অতিরক্ত কোন মসলার বা পদ্ধতির প্রয়োজন নেই।

প্রথমে তেল দিয়ে তেল গরম হয়ে গেলে সেখানে পেঁয়াজ দিয়ে দেবেন এরপর কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করার পরে আদা বাটা আর রসুন বাটা দিয়ে দেবেন তারপর নাড়াচাড়া করে সেখানে মরিচের গুড়ো বা কাঁচা মরিচ দিয়ে নাড়াচাড়া করার পরে হলুদ দিয়ে দিবেন। তারপরে চিংড়ির ঘিলু দিয়ে দেবেন এরপর কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করার পরে পানি দিয়ে ঢেকে দেবেন।


তারপর যখন দেখবেন তেল উপরের দিকে চলে এসেছে। তারপর নাড়াচাড়া করে দেওয়ার পরে আর কিছুক্ষণ রেখে দেবেন তাহলে আপনার চিংড়ির ঘিলু রান্না হয়ে যাবে। এটা ভাতের সাথে বা রুটি দিয়ে খেতে অনেক বেশি মজাদার। তাই আপনার যদি খেতে মন চায় বাসাতে আপনি এই পদ্ধতিতে রান্না করে খেতে পারেন।

শেষ কথা

চিংড়ি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক গুরুত্ব রাখে। চিংড়ির প্রতি মানুষের চাহিদা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে আপনি চিংড়ি চাষ করে লাভবান হতে পারেন। চিংড়ি খেতেও অনেক বেশি মজাদার যার কারণে মানুষ এ খাবারের প্রতি দিন দিন আরো বেশি উৎসাহ প্রদান করছে।

আমার এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারা হচ্ছে চিংড়ি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url