সারা শরীর জ্বালা পোড়ার কারন ও প্রতিকার- সারা শরীর যারা পড়া থেকে মুক্তির উপায়
প্রিয় পাঠক আপনি কে শরীর জ্বালা পোড়ার কারন ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এ পোষ্টের মধ্যে শরীর জ্বালা পোড়ার কারন ও প্রতিকার এবং সারা শরীর যারা পড়া থেকে মুক্তির উপায় ও সারা শরীর জ্বালাপোড়ার কারণ সম্পর্কে আলোচনা করব।
এছাড়াও আপনি এই পোষ্টের মধ্যে পাবেন শরীর জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির ঔষধ এবং শরীর জ্বালাপোড়া করে কেন ও সমস্ত শরীর জ্বালাপোড়া সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টের দিকে আগানো যাক।
ভূমিকা
মানুষের অনেক ধরনের রোগ হয় সেগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে শরীর জ্বালাপোড়া করা। এটি অনেক কষ্টদায়ক একটি রোগ। বিনা কারণে শরীর জ্বালাপোড়া করতে থাকার কারণে একটা অস্বস্তি ভাব তৈরি হয় এবং কোন কাজে বা কোন কিছুতেই এ পরিস্থিতিতে শান্তি পাওয়া যায় না।
সমস্ত শরীর এমন হয় যে কেউ যেন আগুন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে, এটা অনেক কষ্টকর একটি পরিস্থিতি।
সারা শরীর জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায়
শরীর জ্বালাপোড়া যেহেতু একটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করে। সেহেতু এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়ারও কিছু উপায় রয়েছে। এ উপায় গুলো অনুসরণ করলে আপনি এই জ্বালাপোড়া থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারবেন-
- মিষ্টি ফলমূল খেতে হবে। যে মৌসুমে যেরকম মিষ্টি ফল পাওয়া যায় সেরকম খেতে হবে অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে আমাদের দেশে অনেক রকমের মিষ্টি ফল পাওয়া যায় যেমন আম লিচু কাঁঠাল এরকম আরো যেসব মিষ্টি ফল আছে সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- মসুরের ডাল,মটরশুঁটি,আঁশযুক্ত যে খাবারগুলো রয়েছে সেগুলো খেতে হবে। এগুলো খাওয়ার কারণে শরীরের তাপ প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।
- আদা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। আদাতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের উপকারিতা দেয়ার পাশাপাশি শরীরের জ্বালা পোড়াও কমাতে সাহায্য করে এজন্য চেষ্টা করবেন আদা চুষে বা চিবিয়ে খাবার।
- হলুদ শুধু রূপচর্চার কাজের ব্যবহার হয় না হলুদ খাওয়ার কারণে শরীরের জ্বালাপোড়াও কমে যায় এজন্যে চেষ্টা করবেন কাঁচা হলুদ খাওয়ার বা রান্নায় কাঁচা হলুদ ব্যবহার করার।
- সবুজ শাক সবজি নিয়মিত খেতে হবে। সবুজ শাকসবজিতে অনেক ভিটামিন থাকে এবং সবুজ শাক সবজি শরীরের তাপ প্রবাহ কমিয়ে দেয় এবং শরীরকে ঠান্ডা রাখে যার কারণে শরীর জ্বালাপোড়া করে না।
- সব সময় ঠাণ্ডা পানি পান করতে হবে। কখনোই গরম পানি পান করা যাবে না। গরম পানির পান করার কারণে শরীর জ্বালাপোড়া বেড়ে যাবে।
- দীর্ঘ সময় ধরে গোসল করা থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেক সময় ধরে গোসল করলে শরীরের ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া সম্ভব না থাকে এবং এর ফলে জ্বালাপোড়া বেড়ে যাবে তাই চেষ্টা করবেন যত দ্রুত সম্ভব গোসল সেরে নেওয়ার।
- মশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করবেন গোসলের আগে এবং গোসলের পরে ও রাতে ঘুমানোর পূর্বে শরীরে অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
- কখনোই অতিরিক্ত চিন্তা বা মানসিক চাপে ভোগা যাবেনা। সব সময় নিজেকে ফ্রেশ রাখতে হবে।
- ফলমূল খাওয়ার চেষ্টা করবেন বিশেষ করে চেষ্টা করবেন প্রতিদিন পঞ্চাশ গ্রাম করে আঙ্গুর খাওয়ার তাহলে শরীর থেকে জ্বালাপোড়া কমবে। আঙুর খাওয়ার ফলে শুধু জ্বালাপোড়ায় নয় পা ফাটাও কমে যায়।
- প্রতিদিন কিছু পরিমাণ করে টক ফল খাওয়ার চেষ্টা করবেন। টক ফল খাওয়ার কারণে শরীর থেকে এসিড দূর হয়। সবচেয়ে ভালো হবে খালি পেটে টক ফল খেলে।
- মেহেদি পাতার রস পুরো শরীরে ব্যবহার করলেও শরীরের জ্বালাপোড়া কমে।
এ উপায়গুলো অনুসরণ করলে আপনার শরীর জ্বালাপোড়া অনেকটাই কমে যাবে। চেষ্টা করবেন সবসময় ঠান্ডা আবহাওয়া থাকায়। কখনো অতিরিক্ত রোদে যাবেন না এতে করে আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর হবে।
সারা শরীর জ্বালাপোড়া করার কারণ
এমন কিছু কারণ রয়েছে যে কারণগুলোর কারণে মূলত শরীর জ্বালোপোড়া করে থাকে। এ কারণগুলো জানা অত্যন্ত জরুরী এতে করে আপনি এ কারণগুলো থেকে বেঁচে থাকলে আপনার শরীর কখনো জ্বালাপোড়া করবে না। চলুন এবার আমরা সে কারণগুলো জানি-
- দীর্ঘ সময় ধরে আগুনের পাশে বা রান্নাঘরে থাকার কারণে ত্বক জ্বালাপোড়া করতে পারে এজন্য চেষ্টা করবেন রান্নাঘরে কম সময় থাকার।
- কখনো রোদে অতিরিক্ত সময় থাকবেন না। অতিরিক্ত সময় রোদে থাকার কারণে ত্বকের আদ্রতা নষ্ট হয়ে যায় এবং ত্বক জ্বালাপোড়া করে।
- যাদের ত্বকে চুলকানি খুঁজলামি রয়েছে তাদেরও ত্বক জ্বালাপোড়া সম্ভাবনা থাকে এজন্য আপনাকে অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে আগে চুলকানি ভালো করার।
- এলার্জি চর্মরোগ এসবের কারণেও ত্বক জ্বালাপোড়া করে। যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা এমন কোন খাবার খাবেন না বা কাজ করবেন না যেগুলোর কারণে এলার্জি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এতে করে আপনার জ্বালাপোড়া করতে পারবে।
- পানি খাওয়ার পরিমাণ কম হলে ত্বক জ্বালাপোড়া করে। সব সময় চেষ্টা করবেন দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করার এবং পানি পান করার সময় অবশ্যই ঠান্ডা পানি পান করবেন।
- কখনোই মানসিক চিন্তা করা যাবে না। যখন আপনার মানসিক চাপ বেশি হয়ে যাবে তখন শরীর জ্বালাপোড়ার পরিমাণ বাড়তে থাকবে।
- কেউ যদি শরীরে ত্বকে নিয়মিত মশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার না করে তাহলে ত্বক জ্বালাপোড়া করতে পারে তাই আপনার উচিত হবে প্রতিদিন তাকে মশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করার।
- দুপুরে করা রোদে বাহিরে যাতায়াত করার কারণে। এ সময় রোধের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে যার কারণে ত্বকের উপরে অনেক বেশি প্রভাব পড়ে।
- শরীরে ভিটামিন বি ১২এ এবং ভিটামিন বি১ এর অভাব দেখা দিলে ত্বক জ্বালাপোড়া করে।
- যখন মদ্যপান বেশি হয়ে যাবে তখন শরীরের তাপদাহ স্বাভাবিক থাকে না যার কারণে শরীর জ্বালাপোড়া করে।
- যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তারাও শরীর যারা পুরার মত সমস্যায় ভুগতে পারেন।
- যদি শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক মাত্রায় না থাকে এবং রক্ত চলাচলের সমস্যা দেখা যায় তাহলে শরীরে জ্বালাপোড়া শুরু হতে থাকে।
- গর্ভ অবস্থায় শরীরে কোলেস্টরেল মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে গর্ভবতী মহিলার শরীর জ্বালাপোড়া করতে থাকে এজন্য গর্ভ অবস্থায় কোন ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিবেন।
- সুষম জাতীয় খাবারের পরিমাণ শরীরে কম হওয়ার কারণে এজন্য চেষ্টা করতে হবে সবসময় যেসব খাবারে সুষম পুষ্টিগুণ রয়েছে সেগুলো খাওয়ার।
এসব কারণেই মূলত শরীর জ্বালাপোড়া করে থাকে সবসময় চেষ্টা করবেন এ কারণগুলো থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার তাহলে আপনার শরীর আর কখনো জ্বালাপোড়া করবে না।
শরীর জ্বালা পোড়ার কারন ও প্রতিকার
শরীর জ্বালাপোড়া করার পিছনে কিছু কারণ থাকে সে কারণগুলো হচ্ছে অতিরিক্ত সময় রোদে থাকা। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করা। শরীরে বিভিন্ন রকমের চুলকানি থাকা। সুষম জাতীয় খাদ্য কম খাওয়া। সবুজ শাক সবজি খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া। শরীরে এলার্জির উপদ্রব থাকা। কিডনি জনিত রোগে আক্রান্ত হওয়া।
দীর্ঘ সময় ধরে আগুনের আশেপাশে থাকা। ঠিকমতো শরীরের ময়শ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার না করা এবং মানসিক চিন্তা বেশি হয়ে যাওয়া। এসব কারণে মূলত শরীর জ্বালাপোড়া করে। শরীর জ্বালাপোড়ার প্রতিকার স্বরূপ আপনাকে অবশ্যই মৌসুমী যে ফলগুলো রয়েছে সে ফলগুলো প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে
এছাড়াও প্রতিদিন চেষ্টা করবেন ৫০ গ্রাম করে আঙ্গুর খাবার আঙ্গুর খাওয়ার কারণে শরীরের তাপ প্রদাহ স্বাভাবিক থাকবে। সবসময় ঠান্ডা পানি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। কখনো গরম পানি খাবেন না। নিয়মিত শরীরে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম দুই বার করে ব্যবহার করবেন। প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি খাবেন। আম কমলা লিচু এসব খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
আদা অনেক বেশি উপকারী এ জন্য চেষ্টা করবেন আদার চিবিয়ে অথবা চুষে খাওয়ার এতে করে আপনার শরীরের জ্বালাপোড়া অনেকটাই কমে যাবে। কাঁচা হলুদ শরীরে ব্যবহার করবেন অথবা খাবেন দুই ভাবে আপনি উপকৃত হতে পারবেন। টক জাতীয় যে ফলগুলো রয়েছে সেগুলো খেতে হবে। টক জাতীয় ফল খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সকালে খালি পেটে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
নিজেকে কখনোই মানসিক চাপে রাখা যাবে না। সব সময় নিজেকে ফ্রি ভাবে রাখতে হবে। গোসল করার ক্ষেত্রে কখনোই দীর্ঘ সময় ধরে গোসল করবেন না এতে ত্বক আদ্র হয়ে যাবে। সব সময় চেষ্টা করবেন যত দ্রুত গোসল করা সম্ভব। এই উপায় গুলো অনুসরণ করলেই আপনার শরীর জ্বালাপোড়া ভালো হয়ে যাবে।
সব সময় চেষ্টা করবেন যে কারণগুলোতে মূলত শরীর জ্বালাপোড়া হয় সে কারণগুলো থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার তাহলে তাহলে আপনাকে আর এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
শরীর জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির ঔষধ
ভিটামিনের অভাবে অনেক সময় শরীর জ্বালাপোড়া করে। আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হয় আগে যে উপায়গুলো রয়েছে সেই উপায়গুলো অবলম্বন করা। এরপরও যদি আপনার শরীর জ্বালাপোলা ভালো না হয় সেক্ষেত্রে আপনি ভিটামিন ক্যাপসুলগুলো খেতে পারেন এগুলো আপনার শরীরের জন্য উপকারী হবে।
ভিটামিন ডি,ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন বি ৬ ও ভিটামিন বি ১ এ ক্যাপসুলগুলো খেতে পারেন এগুলো খাওয়ার কারণে আপনার শরীর জুড়ে ভিটামিনের সংকট থাকে সেক্ষেত্রে ভিটামিনের সংকট পূরণ হয়ে যাবে এবং জ্বালাপোড়ার সমস্যা থেকেও আপনি মুক্তি পাবেন। এছাড়া শরীরে রক্ত সঞ্চালনের সমস্যার কারণেও শরীর জ্বালাপোড়া করে।
যদি আপনার শরীরে জ্বালাপোড়া অনেক বেশি হয় সেক্ষেত্রে আপনি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ওষুধ খাবেন অন্যথায় আপনার জন্য ক্ষতিকর হবে। যদি আপনার মনে হয় আপনার শরীরে ভিটামিন কম সেক্ষেত্রে ভিটামিন ক্যাপসুল গুলো খেতে পারেন। আশা করা যায় যে উপায়গুলো রয়েছে সে উপায় গুলো অনুসরণ করলে আপনার শরীর থেকে জ্বালাপোড়া ভালো হয়ে যাবে।
সমস্ত শরীর জ্বালাপোড়া
এক ধরনের রোগ আছে যা পুরা শরীরের মধ্যে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করে দেয়। এতে এমন এক ধরনের রোগ যা অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে এবং কোন ভাবে সেখান থেকে শান্তি পাওয়া যায় না। কিছু কারণে শরীর জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে যেমন ঠিকভাবে পানি পান না করা। পরিমাণ মতো সবুজ শাকসবজি না খাওয়া। অতিরিক্ত সময় রোদে থাকা।
আগুনের পাশে বেশি সময় ধরে বসে থাকা বা রান্না করা। গোসলের দীর্ঘ সময় দেওয়া। শরীরে চুলকানি থাকা এবং কিডনি রোগে আক্রান্ত থাকা। শরিলে নিয়মিত মশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার না করা। শরীরে ভিটামিনের অভাব কমে গেলে। রক্ত চলাচলের সমস্যা হলে সব সময় চেষ্টা করবেন। এর কারণগুলো থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার তাহলে আর আপনার শরীরে জ্বালাপোড়া করবে না।
আপনার শরীর যদি জ্বালাপোড়া করে সেক্ষেত্রে মিষ্টি ফলমূল বেশি করে খাবেন বিশেষ করে মৌসুমী যে ফলগুলো রয়েছে সেগুলো খেতে হবে। আদা এবং কাঁচা হলুদ নিয়মিত খাবেন। ত্বক জাতীয় ফল সকালে খালি পেটে খাবেন এতে করে শরীর থেকে এসিডের পরিমাণ কমে যাবে। প্রতিদিন সবুজ শাকসবজি খেতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
পানি পান করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ঠান্ডা পানি পান করতে হবে। গরম পানি পান করা থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন গোসল করার ক্ষেত্রেও ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করবেন। কখনো অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন না তবে কুসুম গরম পানি হলে তা শরীরের জন্য ভালো। রাতে ঘুমানোর আগে এবং দিনে একবার পুরা শরীরে ময়শ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করবেন।
যদি অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করেন তাহলে আরো ভালো হবে। এমন খাবার খাবেন যেগুলো সুষম পুষ্টিগুণ রয়েছে। মটরশুঁটির ডাল এবং আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে। নিজেকে কখনোই ডিপ্রেশনে ফেলা যাবে না। সব সময় মানসিক চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে। আপনার শরীরে যদি এলার্জি থাকে তাহলে অ্যালার্জি ভালো করার চেষ্টা করবেন
এবং যদি কোন রকমের চুলকানি থাকে তাহলে চুলকানি ভালো করার পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করবেন। উপরে যে কারণগুলা বলা হলো সে কারণগুলো থেকে আপনি বেঁচে থাকলে আপনার শরীরে কখনোই জ্বালাপোড়া করবে না। আর যদি জ্বালাপোড়া করেও সেক্ষেত্রে আপনি যে উপায়গুলো বলা হলো সেই উপায়গুলো অনুসরণ করলে আপনার শরীরের জ্বালাপোড়া ভালো হয়ে যাবে।
শেষ কথা
শরীরে তাপ প্রদাহের কারণে মূলত শরীর জ্বালো পোড়া করে এজন্য চেষ্টা করবেন যে উপায়গুলো বললাম সে উপায় গুলো অবলম্বন করা তাহলে আপনার শরীর থেকে প্রাপ্য কমে যাবে এবং শরীর জ্বালাপোড়াও ভালো হয়ে যাবে। শরীর জ্বালাপোড়া অনেক অসহ্যকর একটি রোগ এ জন্য চেষ্টা করবেন যত দূরত্ব সম্ভব সে রোগকে ভালো করার।
আমার এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনদের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও শরীর জ্বালাপোড়া করলে কি কি করণীয় সেগুলো জানতে পারে এবং উপকৃত হয়।
সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url