না পড়ে পরীক্ষায় পাশ করার উপায়- না পড়ে পরীক্ষায় পাশ করার দোয়া-তদবির

প্রিয় পাঠক আপনি কি না পড়ে পরীক্ষায় পাশ করার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এ পোষ্টের মধ্যে না পড়ে পরীক্ষায় পাস করার উপায় এবং না পড়ে কিভাবে a+ পাব সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি পোস্টটি পড়তে থাকুন তাহলে না পড়ে পরীক্ষায় পাশ করার যাবতীয় ট্রিকস পেয়ে যাবেন।
না পড়ে পরীক্ষায় পাশ করার উপায়
এছাড়াও আপনি এ প্রশ্নের মধ্যে পাবেন না পড়ে পরীক্ষায় পাশ করার দোয়া এবং পরীক্ষায় পাশের তদবির ও পরীক্ষায় পাশ করার মন্ত্র সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোষ্টের দিকে আগানো যাক।

ভূমিকা

পরীক্ষা এমন একটি জিনিস যেখানে সবাই চায় নিজের ফলাফল ভালো করবে। যদি রেজাল্ট ভালো না হয় তাহলে অনেক বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। যেমন সবার সামনে লজ্জা পাওয়া বাসায় বকা খাওয়া এরকম আরো বিভিন্ন রকম বিষয় আমাদের সামনে আসে। পরীক্ষায় পাস করা একটি ছাত্রের জন্য অপরিসীম।


যদি কোন ভাবে পাস করতে না পারা যায় তাহলে তা বড়ই লজ্জার এবং নিজের জন্য ক্ষতিকর।

না পড়ে পরীক্ষায় পাশ করার উপায়

সবাই চায় যে তার রেজাল্ট ভালো হবে কিন্তু সে কখনোই পড়তে বসে না। আপনার কাছে মনে হতে পারে যে পরীক্ষায় না পড়ে কিভাবে পাস করা সম্ভব। বিষয়টা হাস্যকর লাগলো এমন কিছু উপায় রয়েছে যে উপায়গুলো আপনি অবলম্বন করলে পরীক্ষায় না পড়েও অনেক ভালো ফলাফল করতে পারবেন। চলুন এবার আমরা সেই উপায় গুলো জানি।

পরীক্ষায় পাশ করার জন্য আপনার সবচেয়ে জরুরি যে বিষয়ে তা হচ্ছে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া। যেভাবে সম্ভব আপনাকে সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। কখনোই কোনো প্রশ্নের উত্তর ছেড়ে আসবেন না। যদি আপনার কাছে কোন প্রশ্নের উত্তর না জানা থাকে তারপরও আপনি সেই প্রশ্নের উত্তর ভুল হলেও দিয়ে আসবেন। এতে করে স্যার কিছু নাম্বার হলেও আপনাকে দিবে।

যখন খাতায় কোন উত্তর লিখবেন তখন আপনাকে অবশ্যই ভালোভাবে লিখতে হবে। আপনি যদি উত্তর ভুলও লেখেন তারপরও আপনাকে খাতায় উপস্থাপনা এমনভাবে হতে হবে যাতে স্যার পড়ার সময় মনে করে যে এটা কোন ভালো স্টুডেন্টের খাতা কিন্তু সে লিখতে ভুল করেছে। কখনোই খাতায় যাতা ভাবে লেখা যাবে না।

সব সময় টপারদের মতো লিখতে হবে এবং ভাষা সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। আপনি যদি ক্লাসে মনোযোগী থাকেন অর্থাৎ পরীক্ষার আগে যখন ক্লাস হয় সেই ক্লাসগুলোতে সব সময় আপনাকে মনোযোগ সহকারে ক্লাস করতে হবে। মনোযোগ সহকারে ক্লাস করার একটি সবচেয়ে বড় উপকারিতা হচ্ছে

স্যার যেই পড়াগুলো পড়াবে তা আপনার মাথায় থেকে যাবে। পরীক্ষার সময় আপনি না পড়লেও সে বিষয়গুলো থেকে অনেকগুলো উত্তর দিয়ে দিতে পারবেন। পরীক্ষার আগের রাতে যেসব চ্যাপ্টারগুলো গুরুত্বপূর্ণ মনে হবে সেগুলো একবার করে নজর বুলিয়ে নিবেন। বিশেষ করে উপকারিতা অথবা অপকারিতা বা প্রকারভেদ যেগুলো থাকে এগুলোর দিকে ভালোভাবে লক্ষ্য করবেন।

বেশি সময় দেওয়ার দরকার নেই এক থেকে দুইবার করে পড়বেন তাহলে আপনার অনেকটা আয়ত্তে চলে আসবে। ক্লাসে যে নোটগুলো দেয় সেগুলো সব সময় নিজের সংগ্রহের রাখবেন। এতে করে পরীক্ষার আগের রাতে আপনি একবার দেখে নিলেই আপনার মাথায় অনেকটা উত্তর চলে আসবে এবং আপনার পাশ করা খুব সহজ হবে।

কখনোই ক্লাসের নোটগুলোকে অবহেলা করবেন না। সব সময় সেগুলোকে যত্ন করে রাখবেন এবং সংগ্রহ করে নিবেন। আপনি নোটগুলো পড়েন আর না পড়েন অবশ্যই আপনার সংগ্রহে থাকা আবশ্যক যা আপনাকে পরীক্ষার সময় সাহায্য করবে। নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে। আপনি নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকার ফলে এতোটুকু বুঝতে পারবেন

স্যার কোন দিন কোন বিষয়ে পড়াচ্ছে এবং কোন বিষয় সম্পর্কে কেমন ধারণা রাখা জরুরী। নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকা সবচেয়ে বড় উপকারিতা হচ্ছে আপনি ক্লাসের স্যারের কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনলে আপনার পড়া ৫০% আয়ত্তে চলে আসবে। পরবর্তীতে আপনি পরীক্ষার সময় না পড়লেও একটি উপায় এর উপরে অবলম্বন করে কোন চিন্তা ছাড়াই পরীক্ষায় পাশ করে যেতে পারবেন।

প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ মিনিট পড়ার চেষ্টা করবেন। যারা ভালো শিক্ষার্থী তারা প্রতিদিন চার থেকে পাঁচ ঘন্টা পড়াশোনা করে। সেই হিসেবে আপনি প্রতিদিন 30 মিনিট করে পড়াশোনা করবেন। এতে করে আপনার পড়া অনেকটা আয়ত্তে থেকে যাবে যা পরীক্ষার সময় না পড়লেও আপনার সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।

এখন থেকে এই উপায়গুলো অবলম্বন করলে আপনি পরীক্ষায় না পড়েও পাস করে যেতে পারবেন। আপনার উচিত হবে পরীক্ষার কিছুদিন আগে থেকে পড়াশোনা করা তাহলে আপনার রেজাল্ট এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে আর যদি আপনি চান যেকোনোভাবে পড়াশোনা করবেন না কিন্তু পরীক্ষায় পাশ করবেন তাহলে

উপরে যে উপায়গুলো বলা হলো সে উপায়গুলো অবলম্বন করবেন। দেখবেন আপনি আরামে পরীক্ষাতে চিন্তা ছাড়াই পাস করে যাবেন।

না পড়ে কিভাবে a+ পাবো

এ প্লাস পাওয়া পরীক্ষায় অনেক বেশি সম্মানের কিন্তু এ প্লাস পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে এবং মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। অনেকে আছে যারা পরীক্ষায় পড়াশোনা না করেও এ প্লাস পাওয়ার চিন্তা করে। এটা অনেকটাই অহেতুক বিষয়। তারপরও কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো অবলম্বন করলে

আপনি পরীক্ষায় না পড়েও হয়তো এ প্লাস পেয়ে যেতে পারেন। পরীক্ষায় না পড়ে এ প্লাস পাওয়ার জন্য সবচেয়ে জরুরি যে বিষয় তা হচ্ছে প্রতিদিনের পরে আপনাকে প্রতিদিন করতে হবে অর্থাৎ প্রাইভেট স্কুল কলেজে আপনার প্রতিদিন যে পড়া দেয়া হয় তা নিয়মিত কিছু সময় পড়াশোনা করতে হবে এবং পড়াগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে দিতে হবে।

ক্লাসে অনেক বেশি মনোযোগী হতে হবে। স্যার যে কথাগুলো বলবে সেগুলো মনোযোগ সহকারে শুনতে হবে এবং মুখস্ত রাখতে হবে যাতে করে পরীক্ষার সময় সে কথাগুলো থেকে আপনি খাতায় লিখতে পারেন। পরীক্ষার খাতায় প্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই সব প্রশ্নের উত্তর লেখতে হবে এবং যখন উত্তর লিখবেন তখন অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে উত্তর লিখতে হবে।


যাতে স্যার এক বুঝতে পারে যে আপনি ভালো স্টুডেন্ট। কোনভাবে হজবরলা করে লেখা যাবে না। যেদিন যে পরীক্ষা থাকবে তার আগের রাতে কিছু সময় বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় নিয়ে পড়তে হবে। বিশেষ করে প্রতিটি অধ্যায় কিছু সময় ধরে চোখ বোলাতে হবে। পরীক্ষার আগে মাঝেমধ্যে পুরাতন পড়াগুলো রিভাইস করতে হবে।

মাঝেমধ্যে আগের পড়াগুলো কিছু সময় নিয়ে পড়বেন। যদি আপনার পাশে কোন ভাল স্টুডেন্ট বসে সেক্ষেত্রে তার থেকে হেল্প নেয়ার চেষ্টা করবেন। পরীক্ষার আগের রাতে মোবাইল চালানো বাদ দিতে হবে কারণ মোবাইল চালালে আপনার সব মনোযোগ সেদিকে চলে যাবে। আপনি এই উপায়গুলো অনুসরণ করলে পরীক্ষার আগে না পরেও এ প্লাস পাওয়ার আশা করতে পারেন।

পরীক্ষার আগে না পড়লেও আপনাকে অবশ্যই ক্লাস চলাকালীন সময় মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে পরীক্ষার আগে না পড়েও আপনি পরীক্ষায় এ প্লাস পাবেন।

পরীক্ষায় পাশের তদবীর

পরীক্ষায় ভালো হওয়ার জন্য কিছু আমল থাকে যে আমলগুলো করা জরুরি। আপনি যদি সে আমল গুলো করেন তাহলে আপনার পরীক্ষা ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পরীক্ষার দিন সকালে নামাজ পড়বেন এবং দোয়া করবেন এরপর সকালে কিছু কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করবেন। তারপরে কিছু সময় পড়াশোনা করবেন।

তাহলে আপনি যে পড়াশোনা করে করবেন সেগুলো আপনার মাথায় অনেকটাই আয়ত্ত হয়ে থাকবে। পরীক্ষা হলে গিয়ে আপনি তা খুব সহজেই লিখে ফেলতে পারবেন। পরীক্ষা হলে ঢুকে দুরুদে ইব্রাহিম অর্থাৎ আমরা যে দুরুদ নামাজ পড়ে সেই দরুদ শরীফ পড়তে থাকবেন। প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পরে মনে মনে আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন

যেন আল্লাহ আপনার পরীক্ষা কে সহজ করে দেয়। এরপর প্রশ্নপত্র আগেই দেখে নিবেন না মনে মনে আরো দশ বার দরুদ শরীফ পড়বেন। তারপরে কোরআন শরীফের এ আয়াতটি পড়বেন رَّبِِّ زِدْنِىْ عِاْمََا বাংলা উচ্চারণ রব্বি জিদনি ইলমা। এই আয়াতটি কয়েকবার পড়বেন। এরপরে প্রশ্নপত্র ভালোভাবে দেখে নিবেন।

উত্তর লেখার আগে বিসমিল্লাহ বলে লেখা শুরু করবেন। উত্তর লেখার সময় যদি আপনার কোন কিছু মনে না আসে সে ক্ষেত্রে আপনি আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করবেন এবং এই দোয়া পড়বেন রব্বিশ রহলি সদরি ওয়া ইয়াসসিরলি আমরি, ওয়াহলুল উকদাতাম মিল্লিসানি, ইয়াফকহু কওলি এই দোয়া পড়তে থাকলে আপনার খুব তাড়াতাড়ি ভুলে যাওয়া কোন কিছু মনে চলে আসবে।

কোনভাবে নকল করার চেষ্টা করবেন না। এই আমলগুলো করলে ইনশাল্লাহ আপনার পরীক্ষা অবশ্যই ভালো হবে। পরীক্ষা দেওয়ার পূর্বে কখনোই নিরাশ হবেন না। সব সময় মনে মনে আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন তাহলে আল্লাহ তা'আলা আপনাকে সাহায্য করবে। আল্লাহ তাআলা থেকে সাহায্য পাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে পড়াশোনা করতে হবে।

যদি আপনি পরিশ্রম না করেন সেক্ষেত্রে আল্লাহ তায়ালা কোনভাবেই আপনাকে সাহায্য করবে না। যখন আপনি পরিশ্রম করার পরে সাহায্য প্রার্থনা করবেন তাহলে আল্লাহতালা আপনাকে অবশ্যই সাহায্য করবে।

পরীক্ষায় পাশ করার মন্ত্র

যারা হিন্দু ধর্মের আছেন তারা মন্ত্রের উপরে বিশ্বাসী। এমন মন্ত্র রয়েছে যেগুলো পাঠ করলে পরীক্ষা ভালো হয়। কোন মুসলমানের এ মন্ত্র পাঠ করা এবং এই মন্ত্রের উপরে বিশ্বাস করা একেবারেই উচিত ন।য় এ মন্ত্রী শুধু তাদের জন্যই যারা সনাতন ধর্ম অনুসরণ করে। পরীক্ষার দিন সকাল বেলা সর্বনিম্ন ২৭ বার এবং সর্বোচ্চ ১০৮ বার গায়ত্রী মন্ত্র পাঠ করবেন।

পরীক্ষা দিন সকালে এই মন্ত্র পড়ে পরীক্ষা দিতে গেলে পরীক্ষা ভালো হবে এই আশা করা যায়। গায়ত্রী মন্ত্রটি হচ্ছে ওম ভূর্ভুবঃ স্বঃ তৎসবিতুর র্ভরেণ্যম ভর্গো দেবস্য ধীমহি ধিয়ো য়ো নঃ প্রচোদয়াৎ। গায়ত্রী মন্ত্রের অর্থ সেই প্রাণস্বরূপ, দুঃখনাশক, সুখস্বরূপ, শ্রেষ্ঠ, তেজস্বী, পাপনাশক, দেবস্বরূপ পরমাত্মাকে আমরা নিজের অন্তঃকরণে ধারণ করব।

সেই পরমাত্মা আমাদের বুদ্ধিকে সন্মার্গের দিকে প্রেরিত করুন। যারা সনাতন ধর্মালম্বী আছেন তারা এই মন্ত্রটি পাঠ করতে পারেন আশা করা যায় আপনি ভাল ফলাফল পাবেন।

না পড়ে পরীক্ষায় পাশ করার দোয়া

ইসলাম ধর্মে এমন কিছু দোয়া রয়েছে যেগুলো পাঠ করলে আশা করা যায় পরীক্ষা ভালো হবে। পরীক্ষা ভালো হওয়ার জন্য অবশ্যই প্রথমে ভালোভাবে পড়াশোনা করা উচিত যারা। পড়াশোনা করেন না তারপরও রেজাল্ট ভালো করতে চান তারা এই দুয়াগুলোর প্রতি আমল করবেন। পরীক্ষার দিন সকালে নামাজ পড়বেন এবং নামাজ শেষ করে ভালোভাবে আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন।

পরীক্ষা হলে ঢুকে সুরা ফাতেহা পড়বেন এবং বাসা থেকে বের হওয়ার আগেও কয়েক বার সূরা ফাতিহা পড়বেন। সূরা ফাতিহা পড়ার পরে রব্বি জীদনি ইলমা এই দোয়াতে কয়েকবার পড়বেন। পরীক্ষা হলে প্রবেশ করার পরে দুরুদ শরীফ পড়তে থাকবেন। দুরুদ শরীফ বলতে এখানে দুরুদে ইব্রাহিমের কথা বলা হয়েছে যে দুরুদ শরীফ আমরা নামাজে পাঠ করি।

এসব পাঠ হয়ে গেলে হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল, নি’মাল মাওলা ওয়া নি’মান-নাসির এই দোয়াটি কয়েকবার পাঠ করবেন। পরীক্ষার হলে প্রবেশ করার পূর্বে এবং প্রবেশ করার পরে বসে থেকে এই দোয়াটি পড়বেন দোয়াটি হচ্ছে আল্লাহুম্মা হাসিবনি হিসাবাই ইয়াসিরা। আপনি এসব আমল করলে আশা করা যায় আপনার পরীক্ষা অনেক ভালো হবে।


পরীক্ষা হলে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালার উপরে বিশ্বাস এবং ভরসা রাখবেন ও নিজের জায়গা থেকে যথেষ্ট পরিমাণে চেষ্টা করবেন। ইনশাল্লাহ আপনার পরীক্ষা ভালো হবে।

শেষ কথা

পরীক্ষা ভালো এবং খারাপ হওয়া যতটুকু আল্লাহর হাতে থাকে তার চেয়ে বেশি থাকে নিজের হাতে। সব সময় নিজেকে পরীক্ষা ভালো হওয়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে। না পড়ে পরীক্ষাতে পাস করা অনেকটাই কঠিন অসম্ভব প্রায় বলা যায়। অনেক ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয়ে যায়।

আমার এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধবদের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও পরীক্ষার সময়ে উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url