লেবুর খোসা খাওয়ার নিয়ম এবং লেবুর খোসার উপকারিতা
প্রিয় পাঠক আপনি কি লেবুর খোসার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন,তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এই পোষ্টের মধ্যে লেবুর খোসার উপকারিতা এবং লেবুর খোসা দিয়ে রূপচর্চা সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি পোস্টটি পড়তে থাকুন তাহলে লেবুর খোসার যাবতীয় ব্যবহার এবং উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি পোষ্টের মধ্যে পাবেন লেবুর খোসার অপকারিতা এবং লেবুর খোসায় কি ভিটামিন আছে সেসব সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টের দিকে আগানো যাক।
ভূমিকা
ভাতের সাথে লেবু খাওয়া অনেকের পছন্দ। লেবুতে অনেক রকমের ভিটামিন রয়েছে। আমরা অনেকেই জানি না লেবুর খোসা খাওয়ার ফলেও আমরা উপকৃত হতে পারব। কিছু কিছু মানুষ আছে যারা লেবুর পাশাপাশি লেবুর খোসাও খেয়ে থাকে। লেবুর খোসায় এমন এমন উপকারিতা রয়েছে যেগুলো আমাদের কল্পনার বাহিরে।
তাই এই পোস্টের মধ্যে লেবুর খোসা সম্পর্কে বলা হবে যাতে করে আপনি এই পোস্ট পড়ার পরে লেবুর খোসা ফেলে না দিয়ে কিছু পরিমাণ হলেও লেবুর খোসা খাওয়াতে অভ্যস্ত হোন।
লেবুর খোসা খাওয়ার নিয়ম
লেবু খাওয়ার যেমন কিছু নিয়ম রয়েছে তেমনি ভাবে লেবুর খোসা খাওয়ার ক্ষেত্রেও নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে তাছাড়া আমাদের শরীরে সাইড ইফেক্ট ফেলবে। তাই চলুন এবার আমরা কোন নিয়ম এবং কোন পদ্ধতিতে লেবুর খোসা খাওয়া যায় সেগুলো জানি
- আপনি লেবুর খোসা ভাতের সাথে কাঁচা চিবিয়েও খেতে পারবেন।
- লেবুর খোসা গুঁড়ো করে সেই গুড়ো কুসুম গরম পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়ার ফলে ভালো ফলাফল পাবেন।
- লেবুর খোসা এবং পানি গরম করে সেই পানীয় আপনি পান করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু পরিমাণ লেবুর খোসা ২০ থেকে ২৫ মিনিট চুলায় গরম করার পরে রেখে দিতে হবে তারপরে ঠান্ডা হওয়ার পরে খাবেন।
- আপনি সালাদের মধ্যে কুচি কুচি করে লেবুর খোসাও দিতে পারবেন।
- অনেকে কেক বানানো জন্য বা বিভিন্ন রকম খাবারের উপরে লেবুর খোসা মিহি করেও দেয়া যায়।
- চায়ের সাথে যেমন ভাবে লেবু খাওয়া হয় তেমনি ভাবে আপনি লেবুর খোসা দিয়ে খেতে পারবেন।
আপনি এসব পদ্ধতিতে খুব সহজেই লেবুর খোসা খেতে পারবেন। আপনার উচিত হবে প্রতিদিন সামান্য পরিমাণ হলেও লেবুর খোসা খাওয়ার।
লেবুর খোসার উপকারিতা
লেবুর খোসায় অনেক উপকারিতা লুকিয়ে রয়েছে সেগুলো এমন এমন উপকারিতা যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত জরুরী। চলুন এবার আমরা সেই উপকারিতা গুলো জানি
- বর্তমানে একটি কমন সমস্যা হচ্ছে কিডনিতে পাথর হওয়া। নিয়মিত লেবুর খোসা খাওয়ার ফলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকে অনেকটা কমে যায় কারণ লেবুর খোসা খাওয়ার ফলে শরীরে সাইট্রিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়।
- যারা ওজন কমানো নিয়ে চিন্তিত তারা নিয়মিত লেবুর খোসা অথবা লেবুর খোসার রস খাওয়ার ফলেও খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমে যায়।
- লেবুর খোসা চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে এবং ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
- লেবুর খোসায় ভিটামিন সি থাকে যার ফলে মাড়ি দিয়ে রক্ত পরা এবং মুখে বিভিন্ন রকমের ঘা হলে সেগুলো ভালো করে দেয় এবং সেগুলো হওয়া থেকে প্রতিরোধ করে।
- লেবুর খোসা চুল মজবুত করে এবং চুল ভেঙে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
- মানসিক অস্থিরতা কমাতে লেবুর খোসা অনেক কার্যকরী।
- যাদের বমি বমি ভাবের সমস্যা রয়েছে তারা সেই সময় লেবুর খোসার ঘ্রাণ নিলে বা লেবুর খোসা খাইলে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যাবে।
- যারা বাসে অথবা দূরযাত্রার সফর করতে পারেন না তারা ব্যাগে এক টুকরো লেবুর খোসা নেন। লেবুর খোসার ঘ্রান নেওয়া অথবা খাওয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি সফর করতে পারবেন।
- লেবুর খোসা শরীরকে চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়।
- লেবুর খোসাতে ফাইবার থাকে এবং ভিটামিন সি ও অন্যান্য ভিটামিন থাকে যার ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।
- লেবুর খোসায় লিমোনেন্স থাকে যা ক্যান্সারের রোগকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে ক্যান্সারের কোষগুলোকেও ধ্বংস করে দেয়।
- লেবুর খোসায় যে পটাশিয়াম থাকে তা ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
- লেবু যেমন ভাবে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে তেমনি ভাবে লেবুর খোসাও অনেক দ্রুত খাবার হজম করতে পারে এবং পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে কার্যকরী।
- লেবুর খোসাতে ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড় গুলোকে মজবুত করে।
- লেবুর খোসা মুখের ভিতরে যেসব জীবাণু রয়েছে সেগুলোকে প্রতিরোধ করতে পারে ফলে দাঁত এবং মাড়ি ভালো থাকে।
- লেবুর খোসা খাওয়ার ফলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ বেড়ে যায় যার ফলে লিভারের টক্সিন বের করে দিতে সক্ষম হয় এবং লিভারকে সুস্থ রাখে।
- যাদের পায়ের ছত্রাক হয় তারা লেবুর খোসা পেস্ট করে অথবা সিদ্ধ করে পানি সেখানে ব্যবহার করার ফলে ছত্রাক দূর করতে পারবেন।
- যারা নিজের নখকে ফর্সা রাখতে চান তারা লেবুর খোসা পেস্ট করে নখে ব্যবহার করলে নখ সাদা থাকে এবং কোন রকমের ময়লা জমে না।
- লেবুর খোসা ব্যবহার করে আপনি আপনার রুমের দুর্গন্ধ, রান্নাঘর এবং ফ্রিজের দুর্গন্ধ দূর করতে পারবেন।
- লেবুর খোসা শুকনোর পরে গুড়ো করে তা পানিতে মিশিয়ে রুম ফ্রেশনার হিসেবেও আপনি কাজে লাগাতে পারবেন।
- যাদের বাসায় পোকামাকড়ের অত্যাচার অনেক বেশি তারা পিপড়া পোকামাকড় ও তেলাপোকা দূর করার জন্য লেবুর খোসার সাহায্য নিতে পারেন।
- কেক এবং বিভিন্ন রকমের বিস্কুট বানানোর ক্ষেত্রেও আপনি লেবুর খোসা ব্যবহার করে স্বাদ বাড়াতে পারবেন।
- লেবুর খোসা রক্তে কোলেস্টেরলের মান ঠিক রাখতে পারে যার ফলে হার্টের সমস্যা থেকেও বেঁচে থাকা যায়।
- লেবুর খোসায় ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল নাড়ি ভুরির ভিতরে থাকা কৃমি এবং বিভিন্ন জীবাণুকে মেরে ফেলে।
আরো পড়ুন :: কাঁচা ছোলার উপকারিতা
আপনি যদি লেবুর এইসব উপকারিতা গুলো পেতে চান এজন্য আপনাকে লেবুর খোসা ফেলে দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে এবং নিয়মিত লেবুর খোসা খেতে হবে। কখনোই লেবুর খোসা ফেলে দিবেন না।
লেবুর খোসা দিয়ে রূপচর্চা
রূপচর্চার জন্য লেবুর খোসার গুরুত্ব অনেক। লেবুর খোসা ত্বক থেকে টক্সিন বের করে দিয়ে ত্বককে সুন্দর রাখে। চলুন এবার আমরা জানি লেবুর খোসা দিয়ে আপনি কিভাবে রূপচর্চা করবেন
- লেবুর খোসার গুঁড়ো এবং টক দই একসাথে মিক্স করে তা মুখের উপর ব্যবহার করুন। এভাবে কিছু সময় রেখে দেয়ার পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে আপনার চেহারা থেকে কালো দাগ দূর হয়ে যাবে এবং চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধি হবে।
- লেবুর খোসা, দুধ,বেসন এগুলো একসাথে মিক্স করে চেহারায় ব্যবহার করুন তারপর কিছুক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলুন এভাবে ব্যবহার করার ফলে আপনার চেহারা থেকে বয়সে চাপ দূর হয়ে যাবে এবং ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি পাবে।
- লেবুর খোসা এবং মধু একসাথে পেস্ট করে তা মুখে ব্যবহার করুন এভাবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিবেন তারপরে ধুয়ে ফেললে আপনার চেহারা থেকে বিভিন্ন ময়লা দূর হয়ে যাবে।
- লেবুর খোসার গুঁড়ো,চন্দন গুড়ো এবং অ্যালোভেরা জেল একসাথে করে মুখে ব্যবহার করার ফলেও চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
- লেবুর খোসার গুঁড়ো আপনি বিভিন্ন ফেসওয়াশের সাথেও মিক্স করে মুখ ধোয়ার সময় ব্যবহার করতে পারবেন।
- লেবুর খোসার গুড়ো, কাঁচা হলুদ বা হলুদের গুঁড়ো এবং মধু মিশিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে নিন তারপর সেই পেস্টটি মুখে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করবেন। আপনি চাইলে মধুর পরবর্তীতে গোলাপ জল ব্যবহার করতে পারবেন।
- যাদের মুখে ব্রণের সমস্যা রয়েছে বা ব্রণের দাগ রয়ে গেছে তারা ডাবের পানি এবং লেবুর খোসার গুঁড়ো একসাথে ফেসপ্যাক বানিয়েও ব্যবহার করতে পারেন।
- ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে আপনি লেবুর খোসার গুড়ো এবং অলিভ অয়েল তেল একসাথে করে চেহারায় প্রতিদিন ব্যবহার করবেন।
- আপনি শুধু লেবুর খোসা চেহারায় ঘুসার ফলেও ভালো ফলাফল পাবেন।
- লেবুর খোসার গুঁড়ো এবং নারিকেল তেল একসাথে পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করলে মরা যেসব কোষ রয়েছে সেগুলো জীবিত হবে।
- চিনি এবং লেবুর খোসাগুলো একসাথে করেও আপনি মুখে মাসাজ করার ফলে চেহারা থেকে ময়লা দূর হয়ে যাবে।
- শসার রস, গোলাপ জল,মুলতানি মাটি এবং লেবুর খোসা একসাথে করে চেহারায় দিয়ে ২০ থেকে ২৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলবেন। এভাবে ব্যবহার করলে আপনার ত্বকে ব্লিচের কাজ করবে।
- সামান্য পরিমাণ লবণ,লেবুর খোসাগুলো এবং গোলাপ জল একসাথে করেও আপনি চেহারায় ব্যবহার করতে পারবেন।
- ত্বকের বলিরেখা দূর করতে পেঁপের রস এবং লেবুর খোসার গুড়ো একসাথে মিক্স করে ২০ থেকে ২৫ মিনিট চেহারায় ব্যবহার করবেন। তারপর ধুয়ে ফেলার পরে চেহারায় অলিভ অয়েল তেল দিয়ে মাসাজ করতে থাকবেন।
আরো পড়ুন :: ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার উপায়
আপনি এসব পদ্ধতিতে লেবুর খোসা দিয়ে রূপচর্চা করতে পারবেন। এগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি পদ্ধতি নিয়ম মতো ব্যবহার করলে আপনার চেহারার সৌন্দর্য খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি হবে।
লেবুর খোসায় কি ভিটামিন আছে
লেবুর খোসা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী কারণ লেবুর খোসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন সি এর পাশাপাশি ক্যালসিয়াম,ফাইবার,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, সাইট্রিক এসিড,পটাশিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,বিটা ক্যারোটিন থাকে এগুলোর প্রত্যেকটি আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী এবং দরকারি।
তাই আপনি সামান্য পরিমাণ যদি লেবুর খোসা খান তাহলে এসব ভিটামিন গুলো আপনার শরীরের মধ্যে পেয়ে যাবেন।
লেবুর খোসার অপকারিতা
লেবুর খোসা আমাদের জন্য অনেক উপকারী তেমনি ভাবে যখন অতিরিক্ত খাওয়া হয়ে যাবে তখন তা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর রূপ নিবে। চলুন এবার আমরা জানি লেবুর খোসায় কি কি ক্ষতিকর দিক লুকায়িত রয়েছে
- অতিরিক্ত লেবুর খোসা খাওয়ার কারণে বমি বমি ভাব শুরু হতে পারে।
- আপনি যখন পরিমাণে তুলনায় অতিরিক্ত লেবুর খোসা খাবেন তখন আপনার পেটে বিভিন্ন রকমের সমস্যা হবে। এমনকি ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
- আপনি অতিরিক্ত লেবু খাওয়ার ফলে এসিডিটির সমস্যা বেড়ে যাবে।
- যাদের গ্যাসের সমস্যা রয়েছে তারা একেবারে লেবুর খোসা খাবেন না।
- আপনি যখন অতিরিক্ত পরিমাণে লেবুর খোসা খেতে থাকবেন তখন আপনার তলপেটে ব্যাথা হতে শুরু করবে।
- লেবুর খোসা যেমনভাবে হজমের শক্তি বৃদ্ধি করে তেমনিভাবে অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে বদহজমের সমস্যা তৈরি করতেও পারে।
আপনি এসব সমস্যা গুলো থেকে বেঁচে থাকার জন্য কখনোই অতিরিক্ত লেবুর খোসা খাবেন না। শুধু লেবুর খোসায় নয় কোন খাবারই অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। যখন আপনি অতিরিক্ত কোনো কিছু খাবেন তা আপনার উপকারের পরিবর্তে অপকার হিসেবে ধরা দিবে।
লেবুর খোসা সম্পর্কে মানুষের প্রশ্নের উত্তর
১ প্রশ্ন লেবুর খোসা কি ত্বকের জন্য ভালো?
উত্তর
লেবুর খোসায় ভিটামিন সি থাকে যার ফলে চেহারা থেকে টক্সিন বের করে দিয়ে ত্বককে সুস্থ এবং সুন্দর রাখে. আপনি নিয়মিত লেবুর খোসা ত্বকে ব্যবহার করলে আপনার ত্বক সুন্দর হওয়ার পাশাপাশি সুস্থ থাকবে।
২ প্রশ্ন লেবুর খোসা খেলে কি ওজন কমে?
উত্তর
লেবুর খোসা ওজন কমাতেও বেশ কার্যকারী। লেবুর খোসা পানিতে সিদ্ধ করে সেই পানি নিয়মিত খাওয়ার ফলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার ওজন কমে যাবে।
আরো পড়ুন :: ৪০ দিনের মধ্যে ওজন কমানোর সহজ উপায়
শেষ কথা
লেবুর খোসাকে অবহেলা না করে খাওয়ার চেষ্টা করলে আমাদের জন্যই উপকারিতা গুলো বয়ে নিয়ে আনবে এবং আমরা সুস্থ থাকতে পারবো। সব সময় চেষ্টা করবেন বাজার থেকে ফ্রেস লেবু কেনার যাতে করে আপনি সেই খোসাও খেতে পারেন। আমার এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলে আপনি আপনার আত্মীয় স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও লেবুর খোসাকে ফেলে না দিয়ে সেটার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে।
সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url