পেঁয়াজের রস কি দাড়ি গজায়- চুলের জন্য পেঁয়াজের অপকারিতা ও উপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনি কি চুলের যত্নে পেঁয়াজের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন,তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমি এই পোষ্টের মধ্যে চুলের যত্নে পেঁয়াজের উপকারিতা এবং চুলের জন্য পেঁয়াজের অপকারিতা ও পেঁয়াজের রস কি দাড়ি গজায় এসব সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি পোস্টটি পড়তে থাকুন তাহলে পেঁয়াজের রসের উপকারিতা সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারবেন।
চুলের যত্নে পেঁয়াজের উপকারিতা
এছাড়াও আপনি এই পোষ্টের মধ্যে পাবেন পেঁয়াজের রস চুলে দেওয়ার নিয়ম,পেঁয়াজের তেল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টের দিকে আগানো যাক।

ভূমিকা

রান্নার ক্ষেত্রে পেঁয়াজ একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। পেয়াজ যেমনভাবে রান্নার জন্য ব্যবহার হয় তেমনিভাবে পেঁয়াজের রস দিয়ে চুলের যত্ন এবং ত্বকের যত্ন করা যায়। পেয়াজে এমন কিছু ভিটামিন রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে চুল খুব সহজে বড় করা যায় এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি হয়।


এই পোষ্টের মধ্যে পিয়াজ দিয়ে কিভাবে আপনার চুল এবং দাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন সেসব সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

চুলের যত্নে পেঁয়াজের উপকারিতা

চুলের যত্ন নেয়ার জন্য পেঁয়াজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বস্তু। আপনি নিয়ম মেনে পেঁয়াজ ব্যবহার করলে আপনার চুলের বেশ কিছু উপকার হবে। চলুন এবার সেই উপকার গুলো জানি-
  • পেঁয়াজে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি,ভিটামিন বি৬ থাকে এছাড়াও পেঁয়াজের ফলিক অ্যাসিড রয়েছে।
  • নিয়মিত চুলে পেঁয়াজ ব্যবহার করলে চুল পড়া কমে যায়।
  • যাদের চুল আগে ঘন ছিল পরে অনেকটা ফাঁকা ফাঁকা হয়ে গেছে সেই ঘনত্ব ফিরিয়ে নিয়ে আসবে চুলে।
  • যাদের মাথার চুল পরার সমস্যা রয়েছে তাদের সেসব জায়গায় নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।
  • খুশকি সমস্যা দূর করতে পেঁয়াজ কার্যকরী একটি উপাদান।
  • চুলের গোড়া শক্ত করতেও পেঁয়াজ সাহায্য করে।
  • পেঁয়াজের রস মাথার চামড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।
  • মাথার চামড়ায় যে কোন ধরনের সমস্যার বিরুদ্ধে পেঁয়াজ এবং পেঁয়াজের রস লড়াই করতে পারে।
এসব উপকারিতা আপনার চুলে পেতে হলে আপনাকে পেঁয়াজ অথবা পেঁয়াজের রস চুলে ব্যবহার করতে হবে।

চুলের জন্য পেঁয়াজের অপকারিতা

আপনি মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করার ফলে কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। ক্ষতিকারক দিকগুলো হলো
  • পেঁয়াজের রসে সালফার থাকে। আপনি চুলে পেঁয়াজের রস অথবা পেয়াজ ব্যবহার করার ফলে মাথার চামড়া জ্বালাপোড়া হতে পারে।
  • অতিরিক্ত পেয়াজ ব্যবহার করার ফলে চুলের গোড়া আস্তে আস্তে দুর্বল হতে শুরু করে।
  • নিয়মিত চুলে পেঁয়াজ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন। সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করবেন। নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে আপনার চুল আস্তে আস্তে শুষ্ক হতে থাকবে।
  • অতিরিক্ত চুলে পেঁয়াজ ব্যবহার করলে চুলের কালার নষ্ট হয়ে যায়।অতিরিক্ত পেঁয়াজ বা পেঁয়াজের রস ব্যবহার করার ফলে মাথার চামড়া এই সমস্যা তৈরি হতে পারে।

পেঁয়াজের রস অথবা পেঁয়াজের ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে কখনো অতিরিক্ত ব্যবহার করবেন না। অতিরিক্ত ব্যবহার করার পরে আপনার জন্য ক্ষতিকর হবে। এজন্য নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন তাহলে উপকৃত হতে পারবেন এবং ক্ষতিকর দিকগুলো থেকে বেঁচে থাকতে পারবেন।

পেঁয়াজের রস চুলে দেওয়ার নিয়ম

পেঁয়াজের রস অথবা পেয়াজ চুলে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম এবং পদ্ধতি রয়েছে। আপনি সেসব নিয়ম এবং পদ্ধতি অবলম্বন করলে অনেক ভালো উপকৃত হতে পারবেন। চলুন এবার সেসব নিয়ম এবং পদ্ধতি গুলো জানি-
  • পেঁয়াজ থেকে প্রথমে ভালোভাবে রস বের করে নেবেন এরপর দুই চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিবেন। তারপর চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগিয়ে দিবেন তাহলে আপনার মাথার ত্বকের প্রবাহ রোধ করতে সক্ষম হবে।
  • পেঁয়াজ প্রথমে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিবেন এরপরে আপনার মাথার ত্বকে লাগিয়ে ২০ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করবেন তারপরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন।
  • গোসলের পরে পেঁয়াজের রস মাথার ত্বকে এবং চুলে ভালো মতো লাগিয়ে নিবেন এরপর একদিন রেখে দিয়ে তার পরের দিন শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলবেন। এই পদ্ধতি আপনার চুলের জন্য বেশ উপকারী।
  • পেঁয়াজের রস নারিকেল তেল এবং এসেন্সিয়াল অয়েল একসাথে করেও মাথার ত্বকে লাগিয়ে ৫০ থেকে ৫৫ মিনিট অপেক্ষা করবেন এরপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন।
  • পেঁয়াজ ভালো ভাবে ব্লেন্ড করে অলিভ অয়েল একসাথে মিশিয়ে মাথার ত্বকের ব্যবহার করুন। এভাবে দেড় থেকে দুই ঘন্টা রেখে দিন তারপর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলবেন।
  • পেঁয়াজের রস এবং টি ট্রি অয়েল একসাথে মিশিয়ে ভালোভাবে মাথায় ব্যবহার করুন তারপর ২৫ থেকে ৩০ মিনিট রেখে দেন। তারপর ধুয়ে ফেলবেন তাহলে আপনার খুশকি খুব তাড়াতাড়ি চলে যাবে।
  • ক্যাস্টর অয়েল ও পেঁয়াজের রস একসাথে করে চুলে ব্যবহার করুন তারপরে কিছু সময় রেখে দেন। এভাবে ব্যবহার করলে আপনার চুল তাড়াতাড়ি বড় হবে।
  • ডিমের সাদা অংশ এবং পেঁয়াজের রস একসাথে মিক্স করুন। তারপরে মাথায় দিয়ে এক ঘন্টার মত অপেক্ষা করুন এরপর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন এই পদ্ধতিতে ব্যবহার করলে আপনার সুন্দর হবে।
  • পেঁয়াজের রস এবং গরম পানি একসাথে করেও চুলে ব্যবহার করতে পারেন। এই পদ্ধতিও আপনার চুলের জন্য অনেক কার্যকরী।
  • পেঁয়াজের রস এবং মধু একসাথে মিক্স করে চুলে এবং মাথার ত্বকে ব্যবহার করুন এরপরে ২০ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপরে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করবেন।
  • অ্যালোভেরা এবং পেঁয়াজের রস একসাথে করেও আপনার চুলে ব্যবহার করতে পারেন। এই পদ্ধতিতে চুলে দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিবেন তারপরে ধুয়ে ফেলবেন।
  • কমলার খোসার গুঁড়ো অথবা কমলার রস এবং পেঁয়াজের রস একসাথে করেও চুলে ব্যবহার করার ফলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে আপনি চুলে ২০ থেকে ২৫ মিনিট দিয়ে রাখবেন। এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করবেন।

আপনি এসব পদ্ধতিতে চুলে এবং মাথার ত্বকে পেঁয়াজ এবং পেঁয়াজের রস ব্যবহার করতে পারবেন। উপরে বলা পদ্ধতি গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি পদ্ধতিতে ব্যবহার করলে আপনি উপকৃত হতে পারবেন এবং অতিরিক্ত ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

পেঁয়াজের তেল বানানোর নিয়ম

আপনি পেঁয়াজের তেল বাজারেও পাবেন যেটার দাম একটু বেশি হয়ে থাকে এজন্য আমি এখন পেঁয়াজের তেল আপনি কিভাবে বানাবেন সেই পদ্ধতি বলবো যাতে করে আপনি ঘরে পেঁয়াজের তেল বানিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
  • প্রথমে দুই থেকে তিনটি পেঁয়াজ কুচি করে নিয়ে এবং সেখানে কয়েকটি রসুনের কুয়া এবং কিছু পরিমাণ মেথি দিবেন।
  • মেথিকে আগে থেকে পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন এরপর একসাথে করে ব্লেন্ড করে নিবেন।
  • এরপর একসাথে কয়েক সেকেন্ড ব্লেন্ড করার পরে সেখানে কিছু পরিমান কারি পাতা দিয়ে দিবেন এবং সাথে কিছু নারিকেল তেল মিশিয়ে দিবেন।
  • তারপর একেবারে মিহি করে পেস্ট করে নিবেন যাতে কোন রকমের দানা না থাকে।
  • এরপর মিক্স করা ওসব একটি প্যানে দিবেন এবং সেখানে কিছু পরিমাণ নারিকেল তেল এবং কিছু পরিমাণ সরিষার তেল দিবেন।
  • তারপরে গ্যাস বা চুলা হাই হিটে দুই থেকে আড়াই মিনিট রাখবেন। এরপরে লো হিটে সেই পেস্ট লাড়তে থাকতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত সেখান থেকে তেল বের করার মত হয়।
  • তারপর যখন ফেনা হয়ে তেল গুলো উপরে ভেসে আসবে তখন গ্যাস বা চুলা আজ বন্ধ করে দিবেন।
  • তারপর আস্তে আস্তে নাড়তে থাকবেন যতক্ষণ না ঠান্ডা এবং কালো হয়ে যায়।
  • তারপর একটি সুতি কাপড়ের সেগুলো ঢেলে ভালোভাবে ছেঁকে নিবেন তাহলে আপনার পেঁয়াজের তেল তৈরি হয়ে যাবে।
এই তেল আপনি ৫ থেকে ৬ মাস ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি যদি চান সেক্ষেত্রে ভিটামিন ই সেই তেলের সঙ্গে মিক্স করে দিতে পারেন এতে করে আপনার চুলের জন্য আরো উপকারী হবে। আপনি এই পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজে পেঁয়াজের বানাতে পারবেন। 

পেঁয়াজের রস কি দাড়ি গজায়

অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে পিয়াজের রস ব্যবহার করার কারণে কি দাড়ি বের হয় চলুন এবার আমরা সেটাই জানি দাড়ি বড় না হওয়ার পিছনে প্রধান কারণ হচ্ছে সালফারের শক্তি না পাওয়া। পেঁয়াজের রসে সালফার থাকে যে কারণে দাড়ি খুব তাড়াতাড়ি বড় হয় এবং মুখের ত্বকে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি হয়।

যেভাবে দাড়িতে ব্যবহার করতে হয়

  • পেঁয়াজের রস এবং অলিভ অয়েল তেল একসাথে করে দাড়িতে মাখিয়ে ২০ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপরে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করবেন তাহলে আপনার দাঁড়িয়ে খুব দ্রুত বড় হয়ে যাবে।
  • আপনি শুধু পেঁয়াজের রস ব্যবহার করার ফলেও দাঁড়িয়ে এবং গোঁফ তাড়াতাড়ি বড় হবে এবং ঘন হয়।
  • পেয়াজ বাটা অথবা পেঁয়াজের রস এবং মধু একসাথে করে ব্যবহার করার ফলেও আপনার দাড়ি ঘন হবে। মধু থাকার কারণে চেহারা ত্বকের জন্য বেশ উপকারী হবে।

আপনি এসব পদ্ধতিতে দাড়িতে পেঁয়াজের রস অথবা পেয়াজ ব্যবহার করলে খুব সহজেই আপনার দাঁড়িয়ে বৃদ্ধি হবে এবং ঘন হবে।

পেঁয়াজের রস সম্পর্কে মানুষের প্রশ্নের উত্তর

১ প্রশ্ন পেঁয়াজের রস চুলে লাগালে কি হয়?

উত্তর

পেঁয়াজের রস চুলে ব্যবহার করার ফলে চুল খুব দ্রুত বড় হয়,নতুন চুল উঠে,চুলের ঘনত্ব বাড়ে,চুলের গোড়া মজবুত হয়ে চুল পড়া বন্ধ হয়ে যায়।

২ প্রশ্ন পেঁয়াজের পানি খাওয়ার উপকারিতা?

উত্তর

পেঁয়াজের পানিতে অনেক ধরনের পুষ্টিগুণ থাকে যেগুলো খাইলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়, ক্যান্সারের সমস্যা প্রতিরোধ করতে পারে,হজমশক্তি সমস্যা দূর হয়,কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা চলে যায় এবং শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে।

৩ প্রশ্ন পেঁয়াজের রস চুলে কত সময় রাখতে হয়?

উত্তর

পেঁয়াজের রস তুলে ব্যবহার করলে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর্যন্ত রাখার চেষ্টা করবেন। কোন কোন ক্ষেত্রে তা এক ঘণ্টা পর্যন্ত রাখার প্রয়োজন হয় তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট এর বেশি রাখা থেকে বিরত থাকবেন।

৪ প্রশ্ন ছোট না বড় চুলের জন্য কোন পেঁয়াজ ভালো?

উত্তর

আপনি ছোট-বড় মাঝারি সব ধরণের চুলের জন্যই পেঁয়াজ এবং পেঁয়াজের রস ব্যবহার করতে পারবেন। সব প্রকারের চুলকে পেঁয়াজের রস উপকত করতে পারে। পেঁয়াজের রস ব্যবহার করা ফলে যে উপকারিতা গুলো পাওয়া যায় আপনি এই তিন ধরনের চুলে ব্যবহার করার ফলে পাবেন।

৫ প্রশ্ন কাচা পিয়াজের গুনাগুন কি?

উত্তর

কাঁচা পেঁয়াজের মধ্যে ভিটামিন,মিনারেল,ফাইবার, সালফার,থাকে বিশেষ করে পেঁয়াজের মধ্যে ভিটামিন সি এর পরিমাণ বেশি থাকে পিঁয়াজ অনেক ক্ষেত্রে এন্টিঅক্সিজেন হিসেবেও কাজ করে।

শেষ কথা

পেঁয়াজ এবং পেঁয়াজের রস উভয় আমাদের চুল এবং দাড়ির জন্য উপকারী। এজন্য যাদের চুল পড়ার সমস্যা রয়েছে বা যারা চুল ঘন করতে চান অথবা দাড়ি ঘন করতে চান তারা নিয়ম করে পেঁয়াজ অথবা পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন তাহলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন এবং খুব সহজেই চুল পড়া বন্ধ হবে ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি হবে।

আমার এই পোস্টটা যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহকর্মীর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url